গুড নাইট মশার মেশিন দাম ২০২৫ – মশা মারার লিকুইড (আপডেট দাম)
বাংলাদেশে প্রায় সব মৌসুমেই মশার উপদ্রব খুব বেশি দেখা যায়, বিশেষ করে বর্ষাকালে
শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত সব জায়গায় মশার প্রকোপ বাড়ে। এ সময় মশার কামড়ে ডেঙ্গু ও
ম্যালেরিয়ার মতো প্রাণঘাতী রোগ ছড়ায়। মশার কামড় থেকে বাঁচতে অনেকে মশারী ও কয়েল
ব্যবহার করেন, কিন্তু সারাদিন তো আর মশারীর ভেতরে থাকা সম্ভব হয় না।
আবার, কয়েলের ধোঁয়াও বেশ ক্ষতিকর এবং অনেকেই তা সহ্য করতে পারেন না। এ কারণে
অনেকেই মশার কামড় থেকে বাঁচতে ধোঁয়াবিহীন লিকুইড মশা মারার মেশিন ব্যবহার করেন।
আজকের এই পোষ্টে গুড নাইট মশার মেশিনের দাম এবং মশা মারার লিকুইড সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পারবেন।
মশা থেকে ডেঙ্গু রোগ ছড়িয়ে থাকে। বর্তমানে ভালো মানের মশার কয়েলের মধ্যে
উল্লেখযোগ্য হলো- গুড নাইট মশার কয়েল, বায়োনিক মশার কয়েল এবং ফায়ার ফাইটার
ইত্যাদি। মশার কয়েলগুলো দীর্ঘস্থায়ী এবং কার্যকরভাবে মশা থেকে সুরক্ষা দিতে
সক্ষম।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
মশা মারার লিকুইড দাম
গুড নাইট মশা মারার মেশিনের মধ্যে মুলত লিকুইড ব্যবহার করা হয়। যা বিদ্যুৎতের
মাধ্যমে পুরো ঘরে ধোঁয়াবিহীন ছড়িয়ে যায়। যেটির ব্যবহারে বাইরে থেকে ঘরের মধ্যে
নতুন করে মশা প্রবেশ করতে পারে না।গুড নাইট লিকুইডমেশিনের লিকুইড শেষ হয়ে গেলে
বাজার থেকে নতুন করে শুধুমাত্র লিকুইড কিনে রিফিল করে নিতে হবে। লিকুইডের দাম
পরিমাণ এবং মেশিন অনুযায়ী হয়ে থাকে।
গুড নাইট মশা তাড়ানোর লিকুইড রিফিলের দাম নিচে দেওয়া হলো:
- গুড নাইট লিকুইড মসকিটো রিপেল্যান্ট রিফিল (৪৫ মিলি, ২ প্যাক): ২১০ টাকা।
- গুড নাইট পাওয়ার অ্যাকটিভ রিফিল টুইন সেভার প্যাক: ১৯৯ টাকা।
- গুড নাইট লিকুইড মসকিটো রিপেল্যান্ট রিফিল (৪৫ মিলি): ৯৯ টাকা।
- গুড নাইট লিকুইড মসকিটো রিপেল্যান্ট রিফিল (৪৫ মিলি, ৪ প্যাক): ৪৩০ টাকা।
গুড নাইট মশার মেশিন দাম
বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে গুড নাইট মশার মেশিন বিক্রি করা হয়।
বাংলাদেশে এই মেশিনের দাম অনলাইন প্ল্যাটফর্মভেদে কিছুটা কম-বেশি হতে পারে।
যেমন:
বর্তমানে বিভিন্ন ফেসবুক পেজে গুড নাইট মশার মেশিনের সর্বনিম্ন দাম প্রায়
১৮০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অন্যদিকে,
দারাজে (Daraz) এই মেশিনের সর্বনিম্ন দাম প্রায় ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে
সর্বোচ্চ ২৩০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এছাড়াও, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গুড নাইট মশার মেশিনের সর্বনিম্ন দাম প্রায় ১৩০
টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই মেশিনটি মূলত
ভারতীয় কোম্পানি গোডরেজ কনজিউমার প্রোডাক্টস তৈরি করেছে। তাই বাংলাদেশে এই
মেশিনের দাম আমদানির ওপর ভিত্তি করে কিছুটা কম-বেশি হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশে গুড নাইট মশার মেশিনের দাম আমদানির ওপর ভিত্তি করে
পরিবর্তিত হয়। সর্বনিম্ন প্রায় ১০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৮০ টাকা
পর্যন্ত এর দাম হতে পারে। এছাড়াও, বাজারে এই মেশিনের চাহিদার ওপর ভিত্তি করেও
দাম কিছুটা কম-বেশি হতে পারে।
বর্তমানে বাজারে গ্রাহকদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে গুড নাইট মশার মেশিনের
সর্বনিম্ন দাম প্রায় ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা পর্যন্ত হতে
পারে।
গুড নাইট পাওয়ার একটিভ দাম
এটি মশা তাড়ানোর একটি কার্যকর মেশিন। এর লিকুইড দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করা
যায়। বর্তমানে, একটি লিকুইড রিফিল এবং মেশিনসহ পুরো প্যাকেজটির দাম প্রায়
১৫০ টাকা।
গুড নাইট গোল্ড ফ্ল্যাশ দাম কত
ইহা পাওয়ার একটিভ মেশিন থেকে কিছুটা শক্তিশালী হয়। এর ২টি মোড রয়েছে। একটি
হচ্ছে নরমাল মোড ও একটি ফ্লাস মোড।গুড নাইট গোল্ড ফ্ল্যাশফ্লাস মোড চালু করার
নয় মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে সব মশা বের হয়ে যায়। ইহা প্রতি ৪ ঘন্টা পরপর
সয়ংক্রিয়ভাবে ৩০ মিনিটের জন্য ফ্লাস মোড চালু হয়। এ মেশিনটির বর্তমান দাম
১৮০-২০০ টাকার মতো।
গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহার
গুড নাইট মশার মেশিন একটি জনপ্রিয় যন্ত্র, যা তরল মশা তাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হয়।
এটি সাধারণত বিদ্যুতের সাহায্যে চলে এবং মশা ও অন্যান্য পোকামাকড় থেকে সুরক্ষা
দেয়। গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
১। যন্ত্রটি সেট আপ করুন
- মেশিনটি একটি সমতল এবং শুকনো জায়গায় রাখুন।
- মেশিনের প্লাগটি বিদ্যুৎ সংযোগে লাগান।
২। তরল ব্যবহারের ক্ষেত্রে
- তরল বোতলটি মেশিনের উপরের অংশে সঠিকভাবে লাগান।
- তরল বোতলটি উল্টো করে মেশিনে বসান, যাতে তরল মেশিনের ভেতরে ঢুকতে পারে।
৩। ম্যাট ব্যবহারের ক্ষেত্রে
- মেশিনের ভিতরে ম্যাটটি সঠিকভাবে বসান।
- ম্যাটটি ভালোভাবে লাগান, যাতে এটি সঠিকভাবে কাজ করতে পারে।
৪। মেশিন চালু করুন
- মেশিনের পাওয়ার বাটন চাপুন বা সুইচ অন করুন।
- কিছু মেশিনে তাপমাত্রা বা তরল প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য সেটিংস থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সেটি সেট করে নিন।
৫। ব্যবহারের সময় সতর্কতা
- মেশিনটি চালু করার আগে ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিন।
- মেশিনটি চালু করার পর ঘরটি কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখুন, যাতে মশা সম্পূর্ণরূপে দূর হয়।
- এরপর ঘরে ঢোকার আগে মেশিনটি বন্ধ করুন এবং কিছুক্ষণ বাতাস চলাচলের জন্য দরজা-জানালা খুলে দিন।
৬। ব্যবহার শেষে
- মেশিনটি বন্ধ করুন এবং প্লাগ খুলে রাখুন।
- তরল বোতল বা ম্যাটটি ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে পরিবর্তন করে নিন।
গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহার করে আপনি ঘরে একটি মশামুক্ত এবং আরামদায়ক পরিবেশ
নিশ্চিত করতে পারেন। মেশিনটি ব্যবহারের আগে অবশ্যই পণ্যের নির্দেশিকা ভালোভাবে
পড়ে নিন।
📌আরো পড়ুন👉আসল বাটারফ্লাই সেলাই মেশিন চেনার উপায়
গুড নাইট মশার মেশিন একটি ইলেকট্রিক বা বৈদ্যুতিক ডিভাইস। গুড নাইট মশার মেশিন
ইলেকট্রিক প্লাগে সংযুক্ত করে চালু করলে মেশিনের ভিতরে থাকা লিকুইড গরম হয়ে
ধোয়াবিহীন রাসায়নিক পদার্থ বাতাসে ছড়িয়ে দেয়।
এই রাসায়নিক পদার্থটি ঘর থেকে মশা দূর করতে এবং বাইরে থেকে মশা প্রবেশে বাধা
দিতে সাহায্য করে। সাধারণত, ঘুমের সময় গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহার করতে হয়।
গুড নাইট কি ক্ষতিকর?
গুড নাইট বা এই ধরনের লিকুইড মসকিটো রিপেল্যান্টগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে
বড় প্রশ্ন হলো, এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কিনা। সঠিকভাবে ব্যবহার করলে
সাধারণত এই পণ্যগুলো নিরাপদ, তবে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে এগুলো ক্ষতিকর হতে
পারে।
গুড নাইট-এর লিকুইড রিফিলে সাধারণত পাইরিথরয়েড নামের একটি রাসায়নিক পদার্থ
থাকে। এই রাসায়নিকের মূল উপাদান হলো অ্যালেথ্রিনবা ট্রান্সফ্লুথ্রিন।
এই পদার্থগুলো মশা ও অন্যান্য পোকামাকড়ের স্নায়ুতন্ত্রকে অকেজো করে দেয়।
মানুষের শরীরে এর প্রভাব অনেক কম, কারণ আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ভিন্ন।
তবে, যদি এটি সঠিকভাবে ব্যবহার না করা হয় বা অতিরিক্ত ব্যবহার করা হয়, তাহলে
কিছু স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থাকতে পারে।
১। ঝুঁকিগুলো কী কী?
- গুড নাইট মেশিনের ধোঁয়া বা বাষ্প কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অ্যালার্জি, হাঁচি, কাশি বা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। বিশেষ করে যাদের অ্যাজমা, অ্যালার্জির সমস্যা বা সংবেদনশীল ফুসফুস আছে, তাদের জন্য এটি বেশি ক্ষতিকর।
- কিছু ব্যবহারকারী মেশিনের ধোঁয়ার কারণে মাথাব্যথা, বমি ভাব বা মাথা ঘোরার মতো সমস্যায় ভুগতে পারেন।
- শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ফুসফুস পুরোপুরি বিকশিত হয় না। তাই তাদের ঘরে দীর্ঘ সময় ধরে এই ধরনের মেশিন ব্যবহার করা উচিত নয়।
- মেশিনের ধোঁয়া বা তরল চোখে বা ত্বকে লাগলে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
২। ক্ষতিকর প্রভাব এড়ানোর উপায়
গুড নাইট বা অন্য যেকোনো লিকুইড মশা তাড়ানোর মেশিন ব্যবহারের সময় কিছু
সতর্কতা অবলম্বন করলে এই ঝুঁকিগুলো অনেকাংশে কমানো সম্ভব:
- মেশিনটি ব্যবহার করার সময় ঘরের সব দরজা-জানালা পুরোপুরি বন্ধ না করে কিছুটা খোলা রাখুন। এতে বিষাক্ত বাষ্প ঘরের মধ্যে জমা হবে না।
- মেশিনটি শোবার সময় মাথার খুব কাছে রাখবেন না। এটি দেয়াল থেকে অন্তত ৩ ফুট দূরে রাখা নিরাপদ।
- সারা রাত ধরে একটানা মেশিন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। মশা চলে গেলে এটি বন্ধ করে দিন।
- মেশিন এবং এর রিফিল শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
- সব সময় পণ্যের প্যাকেটে দেওয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
গুড নাইট বা এই ধরনের মশা তাড়ানোর যন্ত্রগুলো সাধারণভাবে নিরাপদ, যদি আপনি
নির্দেশিকা এবং সতর্কতার নিয়মগুলো মেনে চলেন। তবে, যদি আপনার বা আপনার
পরিবারের কোনো সদস্যের স্বাস্থ্যগত সংবেদনশীলতা থাকে, তাহলে এর বিকল্প
হিসেবে মশারী ব্যবহার করা সবচেয়ে নিরাপদ।
গুড নাইট মশা তাড়ানোর একটি কার্যকর পদ্ধতি, তবে যদি সঠিক নিয়মে ব্যবহার না
করা হয় বা অতিরিক্ত ব্যবহার করা হয়, তাহলে এটি ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষ করে
শিশু, গর্ভবতী নারী এবং যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে
বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। নিরাপদ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এর ক্ষতিকর
প্রভাব সহজেই এড়াতে পারেন।
গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহারে সতর্কতা
গুড নাইট মশার মেশিন ব্যবহারের সময় কিছু বিষয় সতর্কতার সঙ্গে মেনে চলা
উচিত, যাতে এটি নিরাপদ এবং কার্যকর থাকে।
📌আরো পড়ুন👉ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহারের নিয়ম
- মেশিনটি ব্যবহার করার সময় ঘরের দরজা-জানালা কিছুটা খোলা রাখুন। পুরোপুরি বন্ধ ঘরে এটি ব্যবহার করলে মেশিনের ধোঁয়া বা বাষ্প জমা হয়ে শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। বিশেষ করে অ্যাজমা বা অন্য কোনো শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে এটি অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
- মেশিন চালু থাকা অবস্থায় সরাসরি তার কাছাকাছি থাকা বা ধোঁয়া নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। শোবার সময় এটি সরাসরি মাথার কাছে না রেখে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্বে রাখা ভালো।
- মেশিন এবং এর রিফিল বোতল অবশ্যই শিশু ও পোষা প্রাণীর নাগালের বাইরে রাখুন। শিশুরা কৌতূহলবশত বোতলের তরল মুখে দিতে পারে, যা অত্যন্ত ক্ষতিকর।
- মেশিনটি এমন জায়গায় রাখুন, যেখানে এর বাষ্প সরাসরি খাবার বা পানির পাত্রে মিশতে না পারে। এতে খাবার দূষিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
- গুড নাইটের মেশিনে শুধুমাত্র গুড নাইটের নিজস্ব রিফিল ব্যবহার করুন। অন্য কোম্পানির রিফিল ব্যবহার করলে মেশিনের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে এবং স্বাস্থ্যঝুঁকিও তৈরি হতে পারে।
- সারা রাত বা ২৪ ঘণ্টা ধরে একটানা মেশিন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। মশা চলে গেলে মেশিনটি বন্ধ করে দিন। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করলে তা স্বাস্থ্যকর এবং সাশ্রয়ীও হয়।
- ভেজা হাতে মেশিনের প্লাগে হাত দেবেন না। মেশিন যদি নষ্ট হয়ে যায় বা অস্বাভাবিক গরম হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তা ব্যবহার বন্ধ করে দিন।
এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে গুড নাইট মশার মেশিন নিরাপদে ব্যবহার করা সম্ভব।
যদি ব্যবহারের পর কোনো শারীরিক অস্বস্তি দেখা দেয়, তবে দ্রুত মেশিনটি বন্ধ
করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
লেখকের শেষ মতামত
গুড নাইট মশার মেশিনের দাম খুচরো এবং পাইকারি কেনার ওপর নির্ভর করে কম-বেশি
হতে পারে। সাধারণত, পাইকারিভাবে কিনলে প্রতিটি মেশিন সর্বনিম্ন ২০ টাকা
থেকে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা পর্যন্ত কমে পাওয়া যায়। তবে পাইকারি কেনার জন্য
কমপক্ষে ১ ডজন বা ১২ পিস মেশিন কিনতে হয়।
আশা করি গুড নাইট মশার মেশিনের দাম এবং মশা মারার লিকুইড সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই লেখাটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে
এটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। এতে তারাও গুড নাইট মশার
মেশিনের দাম সম্পর্কে জানতে পারবে।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url