হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন বাংলাদেশ - হেলমেট ক্যামেরা দাম ২০২৫
যারা বাইকার রয়েছেন দিনের অধিকাংশ সময় বাইক নিয়ে ঘোরাঘুরি করেন তাদের জন্য
হেলমেট ক্যামেরা অত্যন্ত দরকারি সামগ্রী। বিশেষ করে ব্লগ ভিডিও তৈরির জন্য হেলমেট
ক্যামেরা অত্যন্ত উপকারী সামগ্রী। অনেকে এই হেলমেট ক্যামেরা কিনবেন বলে প্রাইস ইন
সম্পর্কে খোঁজ করেন।
বর্তমানে হেলমেট ক্যামেরা ক্যামেরা প্রত্যেকটি বাইকারের ফ্যাশন। দামি বাইকে চড়ে
মাথায় হেলমেট পরে হেলমেটে যদি একটি অ্যাকশন ক্যামেরা না থাকে তাহলে বিষয়টা কেমন
দেখায়। তাছাড়া দৈনন্দিন ঘোরাফেরার সময় হেলমেটে থাকা ক্যামেরা নিখুঁতভাবে
প্রতিটি মুহূর্তের ভিডিও রেকর্ড করতে সক্ষম।
চলাফেরার সময় হঠাৎ দুর্ঘটনার এভিডেন্স গুলো রেকর্ডিং করতে হেলমেট ক্যামেরা
অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই যারা হেলমেট ক্যামেরা কিনতে চান হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস
ইন বাংলাদেশ, কম দামে ভালো ভিডিও ক্যামেরা সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
একশন ক্যামেরা কি?
অ্যাকশন ক্যামেরা হলো এক ধরনের ছোট, মজবুত এবং পোর্টেবল ডিজিটাল ক্যামেরা, যা
সাধারণত দ্রুত গতির দৃশ্যের ভিডিও এবং ছবি তোলার জন্য তৈরি করা হয়। এটি এমনভাবে
ডিজাইন করা হয় যেন এটি যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতেও ভালো কাজ করতে পারে। অ্যাকশন
ক্যামেরা ব্যবহার করার প্রধান কারণ হলো এটি সহজে হাতে বা শরীরের সঙ্গে লাগিয়ে
ব্যবহার করা যায়।
যেমন, আপনি বাইক চালানোর সময় হেলমেটে, সাইকেল চালানোর সময় হ্যান্ডেলবারে, স্কিইং
বা স্কুবা ডাইভিংয়ের সময় শরীরে লাগিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারবেন। এই ক্যামেরাগুলো
পানি, ধুলো এবং আঘাত প্রতিরোধী হয়, তাই এগুলো ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে ব্যবহারের
জন্য আদর্শ।
সাধারণত, অ্যাকশন ক্যামেরার ভিডিও কোয়ালিটি খুব ভালো হয় এবং এতে ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল
লেন্স ব্যবহার করা হয়, যার কারণে একটি বড় এলাকা জুড়ে ভিডিও ধারণ করা যায়। সবচেয়ে
জনপ্রিয় ক্যামেরা হচ্ছে মূলত হলো GoPro, তবে DJI, Insta360-এর মতো বাজারে আরও
অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে।
হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন বাংলাদেশ
অনেকে একাধিক প্রয়োজনে হেলমেট ক্যামেরা কিনবেন বলে হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন
বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান। আমাদের দেশে বেশ কিছু কোম্পানির হেলমেট ক্যামেরা
পাওয়া যায়। হেলমেট ক্যামেরার দাম নির্ভর করে ক্যামেরার ব্র্যান্ড, ভিডিও
রেজুলেশন, ওয়াটারপ্রুফ ফিচার, ব্যাটারির ক্ষমতা, ক্যামেরার মেগাপিক্সেল এর ওপর
ভিত্তি করে।
আমাদের দেশে বেশ কিছু কোম্পানির হেলমেট ক্যামেরা পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি জনপ্রিয়
ব্র্যান্ডের হেলমেট ক্যামেরার দাম এবং বাংলাদেশে হেলমেট ক্যামেরার দামের একটি
তালিকা দেওয়া হলো:
- SJCAM SJ20 Dual Lens 4K 20MP Water proof Camera: 23,999 Tk
- Sjcam SJ4000 4K Wi Fi Sports Action Camera: 5,299 Tk
- Akaso EK7000 Pro: 11,500 Tk
- Akaso V50X Native 4K Wi-Fi Action Camera: 12,999 Tk
- Eken H6S 4K 14 MP Sports Wi Fi Action Camera: 9,000 Tk
- SJCAM SJ8 Dual Screen Action Camera: 9,800 Tk
- Eken H7 Pro 4K Water proof Sport Action Camera: 9,000 Tk
- Ausek Q60TR 4K Dual Touch Action Camera: 8,500 Tk
- SJCAM SJ4000 Dual Screen Action Camera: 7,150 Tk
- H9 Ultra HD 4K 12MP Wi-Fi Action Camera: 4,100 Tk
প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন বাংলাদেশ এর তালিকা
দিয়েছি। ভিন্ন ভিন্ন মডেলের অ্যাকশন ক্যামেরার দামের তালিকা দিয়েছি। সময় ও
স্থানভেদে উপরে দেওয়া ক্যামেরা গুলোর দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। আপনি উপরে
দেওয়া এই ক্যামেরা গুলো বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম থেক অথবা সরাসরি শোরুমে
গিয়ে মডেল নাম্বার বলে সহজে কিনতে পারবেন।
কম দামে ভালো ভিডিও ক্যামেরা
অনেকে চান কম দামে ভালো ভিডিও ক্যামেরা কিনতে কিন্তু কোন ক্যামেরাগুলো কিনবেন
ভেবে পাচ্ছেন না। বাজারে বেশ কিছু ক্যামেরা রয়েছে যেগুলো কম দামে পাওয়া যায়
কিন্তু এর মধ্যে কোন ক্যামেরাগুলো ভালো। কম দামে ভালো ভিডিও ক্যামেরা তিনি যদি
দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে চান তাহলে বেশ কিছু ক্যামেরা রয়েছে যেগুলো দীর্ঘদিন
ব্যবহার করার মত।
কম দামে পাওয়া সব অ্যাকশন ক্যামেরাই ভালো হয় না। তবে কিছু ভালো ক্যামেরা কম
দামেও পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি ভালো অ্যাকশন ক্যামেরার তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো
কম দামেও ভালো মানের ভিডিও, সুন্দর রঙ এবং 4K ভিডিও ধারণের সুবিধা দেয়:
📌আরো পড়ুন👉ভিশন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৫
- SJCAM SJ4000 Dual Screen Action Camera: 7,150 Tk
- H9 Ultra HD 4K 12MP Wi-Fi Action Camera: 4,100 Tk
- Sjcam SJ4000 4K Wi Fi Sports Action Camera: 5,299 Tk
- Eken H6S 4K 14 MP Sports Wi Fi Action Camera: 9,000 Tk
উপরে কম দামে বেশ কিছু ভালো অ্যাকশন ক্যামেরা গুলোর তালিকা দিয়েছেন। আপনি উপরে
দেওয়া এই ক্যামেরা গুলো সবচেয়ে কম দামে পেয়ে যাবেন।
উপরে দেওয়া এই ক্যামেরা গুলো অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং ভিডিও রেজুলেশন সবচেয়ে
সেরা। আপনি যদি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন তাহলে এটি দীর্ঘদিন টেকসই হবে।
বাইকারদের জন্য স্বল্পমূল্যে উপরে দেওয়া এই ক্যামেরা গুলো সবচেয়ে ভালো।
হেলমেট ক্যামেরা দাম ২০২৫
বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের এবং দামের হেলমেট ক্যামেরা পাওয়া যায়। সাধারণত,
ক্যামেরার মান, ব্র্যান্ড, রেজুলেশন, মেগাপিক্সেল এবং ব্যাটারির ওপর ভিত্তি করে
দাম কম-বেশি হয়। ভালো মানের হেলমেট ক্যামেরার দাম সাধারণত বেশি হয়, অন্যদিকে
স্থানীয় ব্র্যান্ডের ক্যামেরার দাম অনেক কম। মাঝারিমানে ভালো ক্যামেরার দাম
কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
📌আরো পড়ুন👉ব্লেন্ডার মেশিন দাম কত বাংলাদেশ ২০২৫
ভালো সনামধন্য ব্র্যান্ডেড ক্যামেরা গুলোর দাম সবচেয়ে বেশি। লোকাল ব্র্যান্ডের
হেলমেট ক্যামেরার দাম ৩৫০০-৬০০০ টাকা পর্যন্ত। অন্যদিকে মিড রেন্জ এর ক্যামেরা
গুলো ৬০০০-১২,০০০ টাকা পর্যন্ত। ব্র্যান্ডেড ভালো কোয়ালিটির ক্যামেরা গুলো
১৫,০০০-৮০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে কোম্পানি ভেদে এর চাইতে কিছুটা বেশি ও
দামের হতে পারে।
কোন হেলমেট ক্যামেরার সবচেয়ে ভালো
অনেকে চান ভালো হেলমেট ক্যামেরা কিনতে তাইতো নিয়মিত হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন
বাংলাদেশ, কোন হেলমেট ক্যামেরা সবচেয়ে ভালো তা জানতে চান। কেননা বাজারে
জানা-অজানা লোকাল ও ব্র্যান্ডেড বেশ কিছু ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির হেলমেট
ক্যামেরা পাওয়া যায়।
সেই ক্যামেরা গুলোর মধ্যে থেকে আপনি কোন ক্যামেরা আপনার নিজের জন্য কিনবেন।
যেটি আপনি দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন। ভিডিও হবে হাই রেজুলেশনের অত্যন্ত
সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। সেরা হেলমেট ক্যামেরা গুলোর তালিকায় রয়েছে বেশ কিছু
ক্যামেরা।
নিচে কোন হেলমেট ক্যামেরা সবচেয়ে ভালো তার একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
- Gopro Hero 10/11
- DJi Osmo Action Camera
- Insta360 Go 3 Action Camera
- SJCAM SJ8 Pro
উপরে দেওয়া এই ক্যামেরা গুলো বাজেট ফ্রেন্ডলি। এই ক্যামেরাগুলো বাজেটের মধ্যে
কেনা সম্ভব। উপরে দেওয়া এই ক্যামেরা গুলোর ভিডিও কোয়ালিটি সবচেয়ে সেরা।
দামের দিক থেকেও খুব একটা বেশি নয়।
হেলমেট ক্যামেরার সুবিধা
হেলমেট ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতে অত্যন্ত সুবিধা হয়। হেলমেট ক্যামেরা
হ্যান্ডস ফ্রি ভিডিও রেকর্ডিং ক্যামেরা। হেলমেট ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করার সময়
এটি হাতে ধরে রাখতে হয় না। এটি হেলমেটের সেটআপ করলে আপনি যে কোন মুহূর্তের
ভিডিও ধারণ করতে পারবেন।
বাইক চালানোর সময় আপনি আশেপাশের সামনে যেদিকে আপনার দৃষ্টি ঘোরাবেন সেই দিকের
ভিডিও রেকর্ডিং হবে। হেলমেট ক্যামেরা হলো একটি 'ফার্স্ট পারসন ভিউ' বা প্রথম
দৃষ্টিভঙ্গির ক্যামেরা। এই ক্যামেরা দিয়ে আপনি ঠিক তেমনই ভিডিও ধারণ করতে
পারবেন।
যা আপনি আপনার নিজের চোখে দেখছেন। আপনি যেদিকেই আপনার মাথা বা দৃষ্টি
ঘোরাবেন, সেদিকেই আপনার হেলমেট ক্যামেরা ভিডিও রেকর্ড করবে। হেলমেট ক্যামেরা
নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক। রাস্তায় চলাচলের সময় কোনো
দুর্ঘটনার শিকার হলে, প্রমাণ হিসেবে হেলমেট ক্যামেরার ভিডিও খুবই কাজে আসে।
অ্যাডভেঞ্চার রেকর্ডিংয়ের জন্য হেলমেট ক্যামেরা অত্যন্ত সুবিধাজনক। বিশেষ করে
বাইক রাইড, ট্রেকিং বা ভ্রমণের সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ভিডিও করার জন্য হেলমেট
ক্যামেরা দারুণ সহায়ক। ব্লগ ভিডিও তৈরির জন্য অথবা ইউটিউব ভিডিও তৈরির জন্য
হেলমেট ক্যামেরা অত্যন্ত সুবিধা জনক।
আপনি বাইক নিয়ে রাইটিং এর সময় এই হেলমেট ক্যামেরার মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরি
করতে পারবেন। এবং পরবর্তীতে এই কনটেন্টগুলো ইউটিউব অথবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডে
আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন।
হেলমেট ক্যামেরায় কোন মেমোরি কার্ড ব্যবহার করবেন
অনেকেই হেলমেট ক্যামেরা কেনেন, কিন্তু কোন মেমোরি কার্ড ব্যবহার করবেন তা
নিয়ে দ্বিধায় থাকেন। হেলমেট ক্যামেরার জন্য কমপক্ষে ক্লাস ১০ বা UHS-1 মানের
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা উচিত। আর GoPro বা 4K ক্যামেরার ক্ষেত্রে USH-3
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করলে ভালো হয়।
ক্যামেরার ধরন ও মেগাপিক্সেল অনুযায়ী আপনি ৩২ জিবি, ৬৪ জিবি বা ১২৮ জিবির
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে বেশকিছু ব্র্যান্ডের মেমোরি কার্ড
পাওয়া যায়।
সবচেয়ে ভালো মেমোরি কার্ড ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে Samsung, Sandisk এবং
Kingston। আপনার ক্যামেরার জন্য এই ব্র্যান্ডগুলোর মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে
পারেন, কারণ এগুলো সাধারণত টেকসই এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
হেলমেট ক্যামেরা কেন ব্যবহার করবেন
অনেকে হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহার করেন, আবার নতুন যারা তারা নিয়মিত প্রশ্ন
করেন হেলমেট ক্যামেরা কেন ব্যবহার করা হয়? হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহারের বেশ
কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত হেলমেট ক্যামেরার মাধ্যমে ভ্লগিং করে অনলাইন থেকে
ইনকাম করা যায়।
নিরাপত্তা প্রমাণের জন্য হেলমেট ক্যামেরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক
দুর্ঘটনার সময় ভিডিও ফুটেজ গুলো প্রমাণ স্বরূপ সংরক্ষিত থাকে। বিভিন্ন
এডভেঞ্চার ডকুমেন্টেশন হিসেবে হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহার করা যায়। হেলমেট
ক্যামেরাতে রেকর্ডিং ভিডিওগুলো স্মৃতিতে ধরে রাখার জন্য অত্যন্ত সহযোগী।
হেলমেট ক্যামেরা কনটেন্ট ক্রিয়েশনের জন্য ব্যবহার করা হয়। হেলমেট
ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও গুলো ইউটিউব, ফেসবুক, টিকটকে আপলোড করে বেশ কিছু
উপায়ে ইনকাম করা যায়। এছাড়া হেলমেট ক্যামেরা বর্তমানে ফ্যাশন এবং ট্রেন্ড
হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনেক বাইকাররা হেলমেট ক্যামেরা ফ্যাশন হিসেবে ব্যবহার করেন। তারা নিজের
স্টাইলকে বৃদ্ধি করার জন্য দামি বাইকের সাথে দামি হেলমেট, আর দামি হেলমেটে
একটি দামি হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহার করেন। তাই আপনি একাধিক সুবিধার জন্য
হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন।
লেখকের শেষ মতামত
বর্তমানে প্রত্যেকেরই নেশা ভিডিও মার্কেটিং থেকে আয় করার। এক একজন এক এক
ভাবে ভিডিও মার্কেটিং করে আয় করছেন। বিশেষ করে যারা বাইকার তারা এই হেলমেট
ক্যামেরা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন। সারাদিন বাইকে ঘুরাঘুরির পরে হেলমেট
ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও গুলো ইউটিউব চ্যানেল ও ফেইসবুক প্রোফাইলে আপলোড
করেন, এরপর সেখান থেকে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আয় করেন। তাই আপনিও চাইলে
হেলমেট ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন।
আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে হেলমেট ক্যামেরা প্রাইস ইন বাংলাদেশ, কম দামে ভালো
ভিডিও ক্যামেরা সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। ভিডিও ক্যামেরা সম্পর্কে
যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো
লাগলে শেয়ার করুন।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url