২০২৫ সালে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত (আপডেট তথ্য)
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন জানার পর আপনি বাংলাদেশ থেকে সরকারি ও
বেসরকারিভাবে এই ভিসা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে যেতে পারবেন। সৌদির বিভিন্ন
কোম্পানিতে শ্রমিক হিসেবে কাজের সুযোগ থাকায় এই ভিসার মাধ্যমে তুলনামূলকভাবে
বেশি সুবিধা পাওয়া যায়।
প্রতি বছর সৌদি সরকার কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশী কর্মী
নিয়োগ দেয়। পশ্চিম এশিয়ার এই দেশটিতে বড় বড় কোম্পানি থাকায়, বিভিন্ন ধরনের
কোম্পানি ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারলে জীবনমান অনেক উন্নত ও সমৃদ্ধ হতে পারে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃসৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত
আরব হলো মধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। ২,১৫০,০০০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের
দিক থেকে এটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় এবং আলজেরিয়ার পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম
দেশ। সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসার বেতন বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন
হয়।
📌আরো পড়ুন👉লেবানন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫
যেমন, কাজের ধরন, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং ওভারটাইমের মতো
বিষয়গুলোর ওপর ভিত্তি করে বেতন ভিন্ন হতে পারে। তাই বাংলাদেশ থেকে যারা কোম্পানি
ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার বেতন
সম্পর্কে জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসার বেতন কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে ৩০,০০০ থেকে
৯০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে কর্মীদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা যত বেশি থাকে,
তাদের বেতনও তত বেশি হয়। বেতন তুলনামূলক কম হলেও সেখানে কিছু বাড়তি সুবিধা
পাওয়া যায়। যেমন, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা, আকামার খরচ এবং দেশে আসা-যাওয়ার
টিকিট অনেক সময় কোম্পানিই বহন করে।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা কত টাকা
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বর্তমানে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন- কোম্পানি ভিসা
নিয়ে যেকোন ধরনের কাজ করা যায় এবং এই ভিসার রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা। এ
জন্য বর্তমানে সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা চাহিদা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে কোম্পানি ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে যেতে প্রায় খরচ পড়ে ৪
লাখ টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। কোম্পানি ভিসা তে সরকারি ভাবে ও বেসরকারিভাবে
যাওয়া যায়। আপনি যদি সরকারি ভাবে ও বেসরকারিভাবে কোম্পানির ভিসাতে যাওয়ার
সুযোগ পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি অনায়াসে যে কোনটাতে যেতে পারেন। তবে সরকারিভাবে
কোম্পানি ভিসার খরচটা অনেক কমে যায়।
আর বেসরকারিভাবে কিংবা কোন এজেন্সির মাধ্যমে কোম্পানি ভিসা প্রসেসিং করতে গেলে
দেখা যায় যে খরচ বেশি হয়। আপনার যদি কোন পরিচিত ব্যক্তি থেকে থাকে তাহলে তার
মাধ্যমে যদি করতে পারেন, আবার আপনার খরচ অনেক কমে যাবে।
সৌদি আরব যেতে কত বছর বয়স লাগে
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে দেখা গেছে বিদেশে কর্মসংস্থান এবং অভিবাসন এই বিষয়টি বহুল
আলোচিত। সৌদি আরব অনেক বছর ধরেই কর্মজীবী মানুষের জন্য এক আশানুরপ গন্তব্যস্থল
হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে । সৌদি আরব পশ্চিম এশিয়ার একটি দেশ ।
📌আরো পড়ুন👉কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে?
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের আশায়, নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করতে, প্রতিবছর হাজার হাজার
বাংলাদেশী নাগরিক জীবিকার সন্ধানে সৌদি আরবে পাড়ি জমাচ্ছেন। সৌদি আরবের কোম্পানি
ভিসা বেতন কত এটি জানার পাশাপাশি এই দেশে যেতে আগ্রহীদের জানতে হবে সৌদি আরব যেতে
কত বছর বয়স লাগে এই সম্পর্কে।
আর তাই সাধারণ কাজের ভিসার জন্য দেশটির নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীর বয়স হতে হবে
২১ থেকে ৪৫ বছর এর মধ্যে। ২১ বছরের নিচে কোন অবস্থাতে আবেদনকারী ভিসা পাবে না।
নারী গৃহকর্মীদের জন্য বয়সসীমা নির্ধারণ করা আছে তা হল ২৫ থেকে ৪৫ বছর।
মেয়েদের জন্য এই বয়সসীমা এটি বিশ্বব্যাপী সব দেশের জন্য প্রযোজ্য। সুপার
মার্কেট বা রিটেইল সেক্টরে কাজের জন্য বয়সসীমা হতে হবে তখন ২১ থেকে ৩৮ বছর।
সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা পাওয়ার নিয়ম
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এটি জানার পাশাপাশি আপনার জন্য জানা অবশ্যই
প্রয়োজন সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। সৌদি আরবের কোম্পানি
ভিসা এমন একটি ভিসা যা দিয়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন ।
যেমনঃ পরিছন্নতা কর্মী, কনস্ট্রাকশন শ্রমিক, ফ্যাক্টরি শ্রমিক, ড্রাইভিং,
ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার ইত্যাদি কাজে। বোয়েসেলের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে
সরকারিভাবে সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা নিয়ে যাওয়া যায়। বোয়েসেলের মাধ্যমে
সরকারিভাবে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে চাইলে আপনাকে নিয়মিতভাবে বোয়েসেলের
অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তাতে আপডেট থাকতে হবে।
সার্কুলার প্রকাশ করা দেখতে পেলে তখন আপনাকে আবেদন করতে হবে। তবে আপনি চাইলে
বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এজেন্সি বা পরিচিত ব্যক্তিবর্গের মাধ্যমেও আপনি সৌদি আরবে
কোম্পানির ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। বেসরকারিভাবে গেলে খরচ একটু বেশি হয়ে থাকে।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পেতে কি কি লাগে
বাংলাদেশ থেকে যারা সৌদি আরবে যেতে আগ্রহী কাজের উদ্দেশ্যে তাদেরকে সৌদি আরবের
কোম্পানি ভিসা বেতন কত ধারনা রাখতে হয়। এছাড়া তাদেরকে বিস্তারিত ধারণা নিতে হবে
সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা পাওয়ার নিয়ম প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও খরচ সম্পর্কে।
বাংলাদেশ থেকে আপনি চাইলে সরকারি ও বেসরকারি দুইভাবেই কোম্পানি ভিসা নিয়ে সৌদি
আরবে কাজের জন্য যেতে পারবেন। এই ভিসাতে সুযোগ-সুবিধা আপনি বেশি পেয়ে থাকবেন।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এটি জানা যেমন জরুরী। তেমনটি সৌদি আরবের
কোম্পানি ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র তৈরি করতে হবে সেটিও জানা আপনার জন্য খুব
প্রয়োজনীয় । আর তাই কোম্পানি ভিসা পেতে যে কাগজপত্রগুলো লাগবে তা নিম্নে আলোচনা
করা হলো।
- বৈধ পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
- স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট (যদি লাগে)
- কাজের দক্ষতার সার্টিফিকেট
- কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট
সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা চেক
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা করার আগে আপনাকে সব সময় সচেতন ভাবে কাজ করতে ভাবে।
কারণ দেখা গেছে যে অনেক সময় আপনি ভিসা করতে চাইলেও কখনো কখনো প্রতারণার ফাঁদে
পড়তে হয় । তাই আপনাকে বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে বা পরিচিত কেউ যদি সৌদি আরবের
থেকে থাকে তার মাধ্যমেও আপনি ভিসার কাজ সম্পন্ন করতে পারেন ।
এতে করে আপনার কাজটি সঠিকভাবে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে ।কারণ কিছু দালাল আছে
কোম্পানির ভিসা করার নাম করে তারা অন্য ভিসা করে দেয়। এতে করে বিড়ম্বনায় পড়তে
হয়। তাই সচেতনশীল হিসেবে আপনাকে সৌদি যাওয়ার আগে ভিসা চেক করে নেওয়া উচিত ।
সেজন্যই অনেকে অনলাইনে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা কিভাবে চেক করতে হয় সে নিয়মটি
জানতে চায়।
এজন্য প্রথমে আপনাকে অনলাইন google ক্রমে যেতে হবে। এরপর Saudi arabia visa cheak
লিখে সার্চ করতে হবে । ক্যাপচা আসবে তা পূরণ করতে হবে। অ্যাপ্লিকেশন আইডি ও
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সর্বশেষে চেক স্ট্যাটাস এ ক্লিক করলে আপনি কোম্পানির ভিসা
দেখতে পারবেন।
সৌদি আরবের আরামকো কোম্পানি ভিসা
অনেকেই সৌদি আরব যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ভিসার আবেদন করেন । সেখানে বেশ কয়েক ধরনের
কাজ রয়েছে । কাজ অনুযায়ী বেতন কমবেশিও আছে। সৌদি আরবে প্রতিবছর আরামকো কোম্পানি
থেকে বেশ কিছু শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। আর তাই বাংলাদেশী অনেক লোক আছে তারা
আরামকো কোম্পানিতে ভিসার জন্য আবেদন করে থাকেন।
সরকারিভাবে আরামকো কোম্পানিতে সার্কুলার হয়ে থাকে এবং সেই সার্কুলার অনুযায়ী
আপনি যদি সৌদি আরব প্রবেশ করতে পারেন তাহলে আপনার ভিসা খরচ খুব কম হবে। এছাড়া
বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমেও সৌদি আরবে আরামকো কোম্পানির ভিসা করা যাবে এবং সেখানে
আপনার খরচ হবে একটু বেশি যা দাঁড়াবে ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৫লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
মধ্যপ্রাচ্যের এই মরুভূমি ময় দেশটি হচ্ছে সৌদি আরব । এখানে অনেক বড় বড়
কোম্পানি রয়েছে আর সেই কোম্পানিতে অনেকে চাকরি করতে চায়। সৌদি আরবে আরামকো
কোম্পানি ভিসা কাজ করার জন্য আপনি চাইলে ইন্টারনেটে সৌদি আরবের আরামকো কোম্পানি
ভিসা বেতন কত, তা লিখে সার্চ দিলে কিছু তথ্য পেতে পারেন।
সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি
সৌদি আরবে বড় বড় কোম্পানিতে কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
কাজের ক্যাটাগরি থেকে শুরু করে শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অনুযায়ী
সেখানে কোম্পানি ভিসা বেতন কত হবে সেটা পরিবর্তিত হয়ে থাকে। কোম্পানি ভিসা হল
মূলত ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
📌আরো পড়ুন👉কুয়েত কাজের বেতন কত জেনে নিন
যেখানে সৌদি আরবে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন ধরনের কাজের পাশাপাশি আপনি সুযোগ-সুবিধা
পেয়ে থাকবেন অনেক বেশি। নিজের জীবনকে সুন্দর করার জন্য এবং সমৃদ্ধ রাখার জন্য
অনেকেই সৌদি আরবে বিভিন্ন বিচার জন্য আবেদন করেন কাজগুলো অনুযায়ী বেতন কমবেশি
হয়।
আমরা আজকে সৌদি আরবের কয়েকটি কাজের নাম উল্লেখ করছি , যা অন্যান্য কাজের তুলনায়
এই কাজ কয়েকটির বেতন বেশি হয়ে থাকে। আপনি তাই আমাদের দেওয়া এই চারটি কাজ থেকে
কাজের ভিসা করে থাকলে আপনি বেশি বেতন পেয়ে থাকবেন বলে আশা রাখি। কাজগুলো হলোঃ
- কন্সট্রাকশন
- ড্রাইভিং
- রেস্টুরেন্ট
- ইলেকট্রিশিয়ান
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পাওয়ার উপায়
কোম্পানি ভিসা থেকে বেশ কয়েক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এর ভিতরে সৌদি আরবে একজন
কোম্পানির শ্রমিক হিসেবে আপনি বিভিন্ন ধরনের যে কাজ করবেন। যেমনঃ ক্লিনার,
কন্সট্রাকশন, প্রোডাকশন , মেশিন অপারেটর , ড্রাইভিং , ইলেকট্রনিক ইত্যাদি।
তাহলে সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা পাওয়ার জন্য আপনি কে এস ভিসা ওয়েবসাইট ভিজিট করে
কোম্পানির ভিসার জন্য আবেদন করবেন। কোম্পানি হিসাব আবেদন করার সময় আপনাকে
সিলেক্ট করতে হবে ভিসা ক্যাটাগরি।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এটা জেনে আপনাকে ভিসা আবেদন করার জন্য কিছু
গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র , প্রয়োজনীয় তথ্য ভিসা ফি অনলাইনে জমা দিয়ে কোম্পানি
ভিসা আবেদন করা যায়। বোয়েসেলের মাধ্যমে সরকারিভাবে কোম্পানি ভিসা প্রসেসিং করে
আপনি সৌদি আরবে যেতে পারবেন খুব সহজে ।
এজন্য আপনাকে সরকারি প্রতিষ্ঠান বোয়েসেলের ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে
নিয়মিত আপনাকে আপডেট তথ্য রাখতে হবে। কারণ সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা সার্কুলার
প্রকাশ করলে আপনি আবেদন করতে পারবেন।
লেখকের শেষ মতামত
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত তা জেনে আপনারা যারা সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা
করতে চাচ্ছেন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে কোম্পানি ভিসার বর্তমান বেতন সম্পর্কে কোন
তথ্য জানতে পারছেন না । ভিসা আবেদন করার পদ্ধতি না জানার জন্য আপনারা আবেদন করতে
পারছেন না।
এই পোস্টটি আজকে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত বেতন কত তা সম্পর্কে বিভিন্ন
তথ্য দিয়ে আলোচনা করা হলো যা আপনার অনেক কাজে আসবে। কোম্পানি ভিসা এটি মূলত কোন
কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ করার পূর্বে যে অনুমতি নিয়ে আবেদন করতে হয়
।
কোম্পানি কোম্পানি ভিসা সাধারণত পেশাজীবী শ্রমিক , প্রকৌশলী বা অফিস স্টাফদের
জন্য হয়। এই ভিসা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায় এবং জীবন
ব্যবস্থাকে অনেক সুন্দর সুখময় করা যায় বলে এই ভিসার গুরুত্ব অনেক বেশি।
বাংলাদেশ থেকে তাই এই কোম্পানি ভিসায় কাজ করার আগ্রহ বেশি হয়ে থাকে।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url