গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত আজকে বাংলাদেশে 2025
গাজী ট্যাংক আমাদের দেশে পানির ট্যাংক হিসেবে খুব জনপ্রিয়। এর প্রধান কারণ হলো
এর গুণগত মান এবং স্থায়িত্ব। বাজারে অন্য অনেক ট্যাংক থাকলেও, গাজী তার কিছু
বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য আলাদা। এজন্য আমরা গাজী ট্যাংক কিনতে আগ্রহী থাকি। আমরা
অনেকেই গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত তা জানতে চাই। তাই আজকের এই পোষ্টে গাজী
ট্যাংকের দাম সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত।
গাজী ট্যাংক মূলত পানি সংরক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়। গাজী ট্যাংক বিভিন্ন আকারের
পাওয়া যায়। সাধারণত গ্রাহকেরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী এই ট্যাংক সহজে সবাই কিনতে
পারে। গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত তা জেনে নেওয়ার পাশাপাশি আমরা ৭৫০ লিটারের
দাম, ১৫০০ লিটারের দাম, ২০০০ লিটারের দাম এবং ৩০০০ লিটারের আপডেট দামগুলো জেনে
নিব।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত
অনেকে প্রতিনিয়ত গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত সে সম্পর্কে জানতে চান।
বিশ্বস্ত পানির ট্যাংক উৎপাদনকারী ব্র্যান্ড গুলোর মধ্যে একটি হলো গাজী। গাজী
গ্রুপ পানির ট্যাংকের জন্য সবচাইতে সেরা। এই গ্রুপের পানির ট্যাংক দীর্ঘদিন ধরে
ব্যবহার করা যায়। গাজী ট্যাংক উচ্চমানের ফুড গ্রেট প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, যা
দীর্ঘদিন পানি নিরাপদ ও বিশুদ্ধ রাখে।
গাজী ট্যাংক শক্তিশালী এবং টেকসই প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি বলে ট্যাংক অনেকদিন
ব্যবহার করা যায়। গাজী ট্যাংক সাধারণত তিন থেকে চার স্তর বিশিষ্ট হয় ফলে এই
ট্যাংকের পানি ঠান্ডা থাকে। দীর্ঘক্ষণ থাকলেও পানির মান অক্ষুন্ন রাখতে এর
লেয়ার গুলো অত্যন্ত কার্যকরী। গাজী ৫০০ লিটার দাম কত তা নির্ধারিত হয়
ট্যাংকের কোয়ালিটি, ধারণ ক্ষমতার উপর।
আজকে গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটারের দাম ৪,৫০০ টাকা। আপনি এই দামে বাংলাদেশের যে কোন
দোকান থেকে ৫০০ লিটার গাজী ট্যাংক কিনতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি গাজী
ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
গাজী ট্যাংক ৭৫০ লিটার দাম কত
বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য গাজী ট্যাংক ৭৫০ লিটার অত্যন্ত উপযোগী। আকারে ছোট
হওয়ায় অনেক শক্তপোক্ত ৭৫০ লিটারের গাজী ট্যাংক। ছোট ফ্যামিলি অথবা মিডিয়াম
ফ্যামিলির ব্যবহারের জন্য গাজী ট্যাংক ৭৫০ লিটার অত্যন্ত উপযোগী। অন্যান্য
কোম্পানির ট্যাংক গুলোর চাইতে গাজী ট্যাংক ৭৫০ লিটারের দাম তুলনামূলক কিছুটা
কম।
তবে গুণে ও মানে অন্যান্য কোম্পানির চাইতে সেরা। সাধারণত গাজী ট্যাংক ৭৫০
লিটারের দাম নির্ধারিত হয় প্লাস্টিকের মান ও রঙের উপর ভিত্তি করে। রং অনুযায়ী
দামের কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। আজকে কালো রংয়ের গাজী ট্যাংক ৭৫০ লিটারের দাম
৬,৪৫০ টাকা। আপনি এই নামে বাংলাদেশের যেকোন দোকান থেকে সহজে কিনতে পারবেন। তবে
সময় ও স্থানভেদে এই ট্যাংকের দাম কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।
গাজী ট্যাংক 1000 লিটার দাম
গাজী ট্যাংক ১০০০ লিটার অত্যন্ত উন্নত মানের ফুডগ্রেট প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করা
হয়েছে যা অত্যন্ত দীর্ঘস্থায়ী। বড় ফ্যামিলির জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আপনি
একবার পানে মজুদ করলে এই পানি সারাদিন ব্যবহার করতে পারবেন। গাজী ট্যাংক ১০০০
লিটারে ব্যবহার করা হয়েছে মাল্টি লেয়ার প্রযুক্তি যা চার স্তর বিশিষ্ট। এই
স্তরগুলো পানিকে শীতল ও নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে।
গাজী ট্যাংক 1000 লিটার দাম সময় ও স্থানভেদে পরিবর্তন হয়। আজকে গাজী ট্যাংক
1000 লিটার দাম ৮,৬০০ টাকা। আপনি এই নামে বাংলাদেশের যেকোন দোকান থেকে গাজী
ট্যাংক ১০০০ লিটার কিনতে পারবেন। আশা করি গাজী ট্যাংক 1000 লিটার দাম জানতে
পেরেছেন।
গাজী ট্যাংক ১৫০০ লিটার দাম কত ২০২৪
গাজী ট্যাংক ১৫০০ লিটার দাম কত ২০২৫ সালে এ সম্পর্কে প্রতিনিয়ত অনেকে জানতে
চান। বিগত বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে গাজী ট্যাংকের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যান্য বছরের তুলনায় ২০২৫ সালে ট্যাংক তৈরির কাঁচামাল গুলোর দাম বৃদ্ধি
পেয়েছে।
বাইরের দেশ থেকে এই কাঁচামাল গুলো বেশি দামে কিনতে হচ্ছে ফলে কোম্পানি গুলো
বাধ্য হয়ে ট্যাংকের দামও কিছুটা বৃদ্ধি করেছেন। আজকের বাংলাদেশে গাজী ট্যাংক
১৫০০ লিটার এর দাম ১২,৯০০ টাকা। গাজী ট্যাংক ১৫০০ লিটার দাম সময় ও স্থানভেদে
পরিবর্তন হয়।
গাজী ট্যাংক 2000 লিটার দাম কত
গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত ও গাজী ট্যাংক 2000 লিটার দাম কত তা অনেকে
জিজ্ঞাসা করেন। গাজী ট্যাংক ২০০০ লিটার সাধারণত বড় ফ্যামিলির জন্য অথবা
বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। গাজী ট্যাংক 2000 লিটার বেশকিছু
রঙের পাওয়া যায়। রং অনুযায়ী এই ট্যাংকের দামের কিছুটা পার্থক্য রয়েছে।
আজকে কালো রংয়ের গাজী ট্যাংক ২০০০ লিটারের দাম ১৭,২০০ টাকা। আপনি এই দামে
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সহজে গাজী ট্যাংক ২০০০ লিটার কিনতে পারবেন।
গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার দাম কত
গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার দাম কত তা অনেকেই জানেন
না। গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার বড় ফ্যামিলিতে ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
তাছাড়া বিভিন্ন অফিসে, রেস্টুরেন্টে, অথবা বেশি সংখ্যক পানি মজুদ করার জন্য
যেকোনো স্থানে গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার ব্যবহার করা যায়। ছোট ট্যাংক গুলোর
চাইতে তুলনামূলক ভাবে গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটারের দাম কিছুটা কম।
গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার উন্নত মানের ফুডগ্রেট প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
যা এই ট্যাংকে দীর্ঘস্থায়ী করেছে। বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য
৩০০০ লিটারের ট্যাংক অত্যন্ত উপযোগী। ভিন্ন ভিন্ন রং এর গাজী ৩০০০ লিটারের
ট্যাংক পাওয়া যায়। রং এর উপর ভিত্তি করে দাম কিছুটা কম বেশি হয়।
আজকে কালো রংয়ের গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটারের দাম ২২,০০০ টাকা। সময় ও স্থানভেদে
এ দামের কিছুটা কম বেশি হতে পারে। তবে আপনি বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে এই
দামে গাজী ট্যাংক ৩০০০ লিটার সহজে কিনতে পারবেন।
গাজী ট্যাংকের দাম বেশি হওয়ার কারণ
গাজী ট্যাংকের দাম সাধারণত বাজারে অন্য কিছু ব্র্যান্ডের চেয়ে একটু বেশি হয়, এর
পেছনে কয়েকটি কারণ আছে। সাধারণ মানুষের ভাষায় বলতে গেলে, এই বেশি দামের পেছনে
কিছু বাড়তি সুবিধা লুকিয়ে আছে, যা এটিকে অন্য ট্যাংক থেকে আলাদা করে তোলে।
১. উন্নত মানের উপাদান
গাজী ট্যাংকে যে ধরনের প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়, তা সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ে
অনেক উন্নত। এই প্লাস্টিককে বলা হয় 'ফুড-গ্রেড' প্লাস্টিক। এর মানে হলো, এটি
খাবার বা পানীয় রাখার জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং বিষাক্ত কোনো রাসায়নিক উপাদান
নেই। এই উন্নত মানের প্লাস্টিকের দাম সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ে বেশি, তাই
ট্যাংকের দামও বাড়ে।
২. সূর্যের তাপ প্রতিরোধী
গাজী ট্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এটি সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি
(UV Ray) থেকে সুরক্ষিত। সাধারণ প্লাস্টিকের ট্যাংক রোদে থাকলে খুব দ্রুত রং
পরিবর্তন করে এবং দুর্বল হয়ে ফেটে যায়। কিন্তু গাজী ট্যাংকে এমন উপাদান ব্যবহার
করা হয়, যা সূর্যের তাপ শোষণ করে এবং ট্যাংককে দীর্ঘদিন মজবুত রাখে। এই
প্রযুক্তির জন্য উৎপাদন খরচ বেশি হয়।
৩. একাধিক স্তর
গাজী ট্যাংকগুলো সাধারণত তিন থেকে চারটি স্তরে তৈরি হয়। প্রতিটি স্তরের আলাদা
কাজ আছে:
- বাইরের স্তর: এটি তাপ শোষণ করে এবং ট্যাংককে সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা করে।
- মাঝখানের স্তর: এটি তাপ নিরোধক হিসেবে কাজ করে, ফলে বাইরের তাপমাত্রা বাড়লেও ট্যাংকের ভেতরের পানি ঠান্ডা থাকে।
- ভেতরের স্তর: এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং শ্যাওলা-প্রতিরোধী। এই স্তর পানিকে পরিষ্কার রাখে এবং জীবাণু জন্মাতে দেয় না।
এই একাধিক স্তর এবং বিশেষ প্রযুক্তির কারণে ট্যাংকের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যায়,
যার প্রভাব দামের ওপর পড়ে।
৪. ব্র্যান্ডের সুনাম এবং বিশ্বাসযোগ্যতা
গাজী আমাদের দেশে একটি প্রতিষ্ঠিত এবং বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড। বহু বছর ধরে তাদের
পণ্যের গুণগত মান ধরে রাখার কারণে গ্রাহকদের মধ্যে তাদের প্রতি একটি আস্থা তৈরি
হয়েছে। মানুষ যখন কোনো পণ্যের ওপর ভরসা করতে পারে, তখন তারা একটু বেশি দাম
দিতেও রাজি থাকে। এই ব্র্যান্ড ভ্যালুও দাম বেশি হওয়ার একটি বড় কারণ।
সংক্ষেপে, গাজী ট্যাংকের বেশি দামের কারণ হলো এর উন্নত কাঁচামাল, আধুনিক
প্রযুক্তি এবং দীর্ঘস্থায়ী গুণগত মান, যা এটিকে বাজারের অন্যান্য সাধারণ ট্যাংক
থেকে আলাদা করে তোলে।
গাজী ট্যাংকের সুবিধা
গাজী ট্যাংক অত্যন্ত উন্নত মানের ফুডগ্রেট প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
উন্নত মানের প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করার জন্য এই। উন্নত মানের প্লাস্টিক দিয়ে
তৈরি হওয়ায় পানি বিশুদ্ধ থাকে। গাজী ট্যাংকের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে নিচে এই
সুবিধাগুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
📌আরো পড়ুন👉অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
১। টেকসই ও মজবুত: গাজী ট্যাংকের সবচেয়ে
বড় সুবিধা হলো এর স্থায়িত্ব। এটি এমন উন্নতমানের প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, যা
সহজে ভাঙে না বা ফেটে যায় না। সূর্যের তীব্র তাপ, ঝড়-বৃষ্টি বা অন্য যেকোনো
প্রাকৃতিক দুর্যোগেও এটি সহজে নষ্ট হয় না। তাই একবার কিনলে দীর্ঘদিন
নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়।
২। মাল্টি লেয়ার প্রযুক্তি: গাজী ট্যাংক
প্রস্তুত করতে ৪ স্তর বিশিষ্ট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে যা অত্যন্ত টেকসই
মজবুত। অতিরিক্ত স্তরগুলো পানি ঠান্ডা রাখতে ও পানির মান অক্ষুন্ন রাখতে
সাহায্য করে। দীর্ঘক্ষণ পানি ভালো রাখতে এই স্তরগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।
৩। UV রেজিস্ট্যান্ট: সাধারণ প্লাস্টিকের
ট্যাংকগুলো রোদে রাখলে অল্প দিনেই এর রং ফিকে হয়ে যায় এবং দুর্বল হয়ে যায়।
কিন্তু গাজী ট্যাংকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি (UV Ray) প্রতিরোধী উপাদান
ব্যবহার করা হয়। এর ফলে এটি দীর্ঘদিন রোদে থাকলেও এর গুণগত মান ঠিক থাকে এবং
এর ভেতরের পানি গরম হয় না।
৪। লিকেজ প্রতিরোধ: গাজী ট্যাংকে ব্যবহারিত
প্লাস্টিক লীগেজ প্রতিরোধী।।ফলে দীর্ঘদিন ধরে লিকেজ হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে
না। ফলে গ্রাহকেরা দীর্ঘদিন এটি ব্যবহার করতে পারে।
৫। শ্যাওলা এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী:
গাজী ট্যাংকের ভেতরে শ্যাওলা বা ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে পারে না। এর কারণ হলো
এটি তৈরি করার সময় এমন বিশেষ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, যা ভেতরের
পরিবেশকে শ্যাওলা-মুক্ত রাখে। ফলে পানি দীর্ঘদিন পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যসম্মত
থাকে।
৬। সহজে পরিষ্কারক: ট্যাংকের ভেতরে হাত
ঢুকিয়ে পরিষ্কার করা একটি ঝামেলার কাজ। কিন্তু গাজী ট্যাংক এমন একটি বিশেষ
নকশা এবং উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা খুব সহজে ভেতর থেকে পরিষ্কার করা যায়।
এতে আপনার সময় ও শ্রম দুটোই বাঁচে।।
৭। আকর্ষণীয় ডিজাইন: গাজী ট্যাংক গুলো অত্যন্ত আকর্ষণীয় ডিজাইনের।
ভিন্ন ভিন্ন লিটারের ট্যাংক গুলো ভিন্ন ভিন্ন ও অত্যন্ত চমৎকার ডিজাইনের।
বিশেষ করে এর কিছু রং গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
৮। দীর্ঘস্থায়ী: গাজী ট্যাংক নির্দ্বিধায় দীর্ঘস্থায়ীভাবে ব্যবহার
করা যায়। উচ্চ মানের প্লাস্টিক ও উন্নতমানের
প্রত্যেকটি উপাদান ব্যবহার করে গাজী ট্যাংক তৈরি করা হয়েছে ফলে এটি
দীর্ঘস্থায়ী।
৯। বিভিন্ন আকার ও ধারণক্ষমতা: গাজী
ট্যাংক বাজারে বিভিন্ন আকার এবং ধারণক্ষমতায় পাওয়া যায়। ছোট পরিবারের জন্য
ছোট আকারের ট্যাংক থেকে শুরু করে বড় ভবন বা কারখানার জন্য বিশাল আকারের
ট্যাংকও রয়েছে। তাই আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো আকারের ট্যাংক বেছে নিতে
পারেন।
১০। স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ: যেহেতু এই
ট্যাংকে শ্যাওলা বা জীবাণু জন্ম নেয় না এবং এটি উন্নতমানের ফুড-গ্রেড
প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, তাই এটিতে রাখা পানি পান করার জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।
সব মিলিয়ে, গাজী ট্যাংক শুধু একটি জলের ট্যাংকনয়, এটি স্থায়িত্ব,
নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যের দিক থেকে একটি নির্ভরযোগ্য সমাধান।শ
লেখকের শেষ মন্তব্য
আপনি যদি এমন একটি জলের ট্যাংক চান যা বহু বছর ধরে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার
করতে পারবেন এবং যার পানি সম্পূর্ণ নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত থাকবে, তাহলে
গাজী ট্যাংক একটি নির্ভরযোগ্য পছন্দ। দাম বেশি হলেও এটি দীর্ঘমেয়াদে আপনার
অর্থ সাশ্রয় করবে।
আজকের আর্টিকেলটিতে গাজী ট্যাংক ৫০০ লিটার দাম কত ও গাজী ট্যাংক 1000 লিটার
দাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। আজকের দাম অনুযায়ী গাজী ট্যাংক এর দাম
আপনাদের জানিয়েছি। তবে সময় ও স্থানভেদে এই ট্যাংক এর দাম কিছুটা কমবেশি হতে
পারে। ট্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই কয়েকটি দোকান যাচাই করার পর ট্যাংক কিনুন।
সবচেয়ে ভালো হয়, কেনার আগে গাজী ট্যাংকের অফিশিয়াল ডিলার বা অনুমোদিত
বিক্রেতার কাছ থেকে বর্তমান দাম জেনে নেওয়া।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url