allion gold এর কাজ কি – খাওয়ার নিয়ম ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানুন
এলিয়ন গোল্ড মূলত একটি মাল্টিভিটামিন ও মাল্টিমিনারেল সাপ্লিমেন্ট। সহজভাবে বলতে
গেলে, এটি একটি এমন ওষুধ যা আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব ভিটামিন এবং
খনিজ পদার্থের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। allion gold এর কাজ কি, খাওয়ার নিয়ম ও
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াসহ এলিয়ন গোল্ড ট্যাবলেট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য আজকের
আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।
আপনারা হয়তো এই মেডিসিনের নাম শুনেছেন অথবা আপনার ডাক্তার এই ওষুধ প্রেসক্রাইব
করেছে কিন্তু এলিয়ন গোল্ড কিসের ঔষধ এই সম্পর্কে জানা নেই। অথবা এলিয়ন গোল্ড
ঔষধটির সঠিক কোন তথ্য পাচ্ছেন না। তাহলে মনোযোগ সহকারে আজকেই এই আর্টিকেলটি পড়ার
চেষ্টা করুন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
এলিয়ন গোল্ড কেন খায়
এটি কোনো নির্দিষ্ট রোগের জন্য সরাসরি চিকিৎসা নয়, বরং এটি শরীরের সামগ্রিক
স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং পুষ্টির অভাব দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন
পরিস্থিতিতে ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি রোধ বা পূরণের জন্য নির্দেশিত, যেমন:
- যখন শুধু খাবারের মাধ্যমে শরীরের সব ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ হয় না।
- অতিরিক্ত কাজের চাপ, মানসিক দুশ্চিন্তা বা চাপের কারণে যখন শরীর দুর্বল হয়ে যায়।
- কোনো দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা বা সংক্রমণের কারণে শরীর যখন দুর্বল থাকে এবং পুষ্টির চাহিদা বেড়ে যায়।
- ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য খনিজের অভাবে হাড় দুর্বল হলে।
- কোনো আঘাত বা অস্ত্রোপচারের পর দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য যখন শরীরের অতিরিক্ত পুষ্টি প্রয়োজন হয়।
- যাদের হজমশক্তি দুর্বল, তারা খাবার থেকে পর্যাপ্ত পুষ্টি শোষণ করতে পারে না।
- বয়স বাড়লে অনেক সময় শরীরের পুষ্টি শোষণ ক্ষমতা কমে যায়।
- গর্ভবতী মা এবং যারা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তাদের শরীরে ভিটামিন ও খনিজের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়।
- পরিবেশ দূষণের কারণে সৃষ্ট কিছু শারীরিক সমস্যা মোকাবিলায়।
- যারা নিয়মিত কঠোর ব্যায়াম করেন, তাদের শরীরে পুষ্টির চাহিদা বেশি থাকে।
এলিয়ন গোল্ড হলো শরীরের জন্য একটি সম্পূর্ণ পুষ্টির সহায়ক, যা আপনার সুস্থ ও
কর্মক্ষম জীবন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
তবে, মনে রাখা জরুরি যে, এটি একটি সাপ্লিমেন্ট। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি সেবন
করা উচিত নয়, কারণ তিনিই আপনার শারীরিক অবস্থা দেখে নির্ধারণ করবেন আপনার আসলেই
এই সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন আছে কিনা এবং কতটুকু প্রয়োজন।
allion gold এর কাজ কি
এলিয়ন গোল্ড মূলত একটি মাল্টিভিটামিন এবং মাল্টিমিনারেল সাপ্লিমেন্ট। সহজ কথায়,
এটা একটা ট্যাবলেট যাতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অনেকগুলো ভিটামিন (যেমন A, C, D,
E, K, B1, B2, B3, B6, B12, ফলিক এসিড, বায়োটিন, প্যান্টোথেনেট) আর খনিজ পদার্থ
(যেমন ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, আয়োডিন, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম,
কপার, ম্যাঙ্গানিজ, ক্রোমিয়াম, মলিবডেনাম, ক্লোরাইড, পটাশিয়াম, বোরন, নিকেল,
সিলিকন, টিন, ভ্যানাডিয়াম) একসাথে মিশিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
এটার মূল কাজগুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা কর হলো:
পুষ্টির অভাব পূরণ করা: আমাদের দৈনন্দিন
খাবারের মাধ্যমে অনেক সময় সব দরকারি ভিটামিন আর খনিজ শরীর পায় না। এলিয়ন গোল্ড
সেই অভাবগুলো পূরণ করে। এটা অনেকটা শরীরের জন্য একটা 'কমপ্লিট প্যাকেজ' পুষ্টি
সরবরাহ করে।
শারীরিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ানো: এতে থাকা
বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ শরীরের শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। ফলে আপনি যদি
শারীরিক বা মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, দুর্বলতা অনুভব করেন, ক্লান্তি লাগে, তাহলে
এটি আপনাকে চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো: ভিটামিন সি, ডি,
জিঙ্ক, সেলেনিয়াম - এই উপাদানগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফলে শরীর বিভিন্ন সংক্রমণ আর অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়তে
পারে।
হাড় ও দাঁত মজবুত করা: ক্যালসিয়াম, ভিটামিন
ডি, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম - এই সব উপাদান হাড় ও দাঁতকে সুস্থ ও মজবুত রাখতে
সাহায্য করে। বিশেষ করে অস্টিওপোরোসিসের (হাড় ক্ষয় রোগ) মতো সমস্যায় এটি
সহায়ক হতে পারে।
রক্তস্বল্পতা দূর করা: এতে আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড থাকে, যা রক্তাল্পতা
(অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় সাহায্য করে, বিশেষ করে আয়রনের অভাবে হওয়া
রক্তশূন্যতায়।
স্নায়ু ও পেশীর কার্যকারিতা উন্নত করা: বি
ভিটামিনগুলো স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। এটি স্নায়ু ও পেশীর সঠিক
কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ত্বক, চুল ও চোখের স্বাস্থ্য: ভিটামিন এ, ই,
সি এবং বায়োটিন ত্বক, চুল ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষ পরিস্থিতিতে পুষ্টির চাহিদা পূরণ:
- গর্ভবতী মা এবং যারা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা অনেক বেড়ে যায়, যা এলিয়ন গোল্ড পূরণ করতে সাহায্য করে।
- যখন শরীর দুর্বল থাকে বা দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য বাড়তি পুষ্টি প্রয়োজন হয়।
- বয়স বাড়ার সাথে সাথে অনেক সময় শরীর খাবার থেকে ঠিকমতো পুষ্টি শোষণ করতে পারে না, তখন এটি কাজে লাগে।
- যারা ঠিকমতো খেতে পারেন না বা যাদের হজমশক্তি কম, তাদের জন্য এটি সহায়ক।
এলিয়ন গোল্ড হলো আপনার শরীরের ভেতরের ইঞ্জিনটাকে সচল ও শক্তিশালী রাখার জন্য
একটি জ্বালানির মতো, যা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের অভাব দূর করে আপনাকে সুস্থ ও
সক্রিয় জীবনযাপন করতে সাহায্য করে। এটি কোনো ম্যাজিক পিল নয়, আর ডাক্তারের
পরামর্শ ছাড়া কোনো সাপ্লিমেন্ট খাওয়া ঠিক নয়। আপনার শরীরের কী প্রয়োজন, তা
একজন ডাক্তারই সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন।
এলিয়ন গোল্ড খাওয়ার নিয়ম
এলিয়ন গোল্ড সাধারণত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা উচিত, কারণ আপনার
বয়স, স্বাস্থ্যগত অবস্থা এবং কেন আপনি এটি নিচ্ছেন তার ওপর ডোজ নির্ভর করে। তবে,
একটি সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য নিচে এর সেবনের সাধারণ নিয়মাবলী উল্লেখ করা হলো।
যেকোনো ঔষধ বা সাপ্লিমেন্ট সেবনের আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের সাথে
পরামর্শ করে নেবেন। তিনিই আপনার জন্য সঠিক ডোজ এবং সেবনবিধি নির্ধারণ করবেন।
এলিয়ন গোল্ড খাওয়ার সাধারণ নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হল:
ডোজ: সাধারণত, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দিনে
একবার একটি করে ট্যাবলেট সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে, কিছু নির্দিষ্ট
স্বাস্থ্যগত অবস্থায় বা তীব্র ঘাটতি পূরণের জন্য চিকিৎসক দিনে একাধিকবারও সেবনের
পরামর্শ দিতে পারেন।
কখন খাবেন: সাধারণত, এলিয়ন গোল্ড খাবারের পরে
সেবন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থগুলো শরীর ভালোভাবে শোষণ
করতে পারে এবং পেটে অস্বস্তি হওয়ার সম্ভাবনা কমে। সকালের নাস্তার পর বা দুপুরের
খাবারের পর সেবন করা সুবিধাজনক।
কীভাবে খাবেন: ট্যাবলেটটি পুরো গিলে ফেলুন।
এটি চিবানো, ভাঙা বা গুঁড়ো করা উচিত নয়, কারণ এতে ঔষধের কার্যকারিতা প্রভাবিত
হতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি দিয়ে ট্যাবলেটটি সেবন করুন।
সময়কাল: এটি কতদিন সেবন করতে হবে, তা আপনার
চিকিৎসকই নির্ধারণ করবেন। এটি হতে পারে কয়েক সপ্তাহ, কয়েক মাস বা কিছু ক্ষেত্রে
দীর্ঘমেয়াদীও।
চিকিৎসক যতক্ষণ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে বলবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া উচিত। নিজে
নিজে হঠাৎ করে ঔষধ বন্ধ করা বা ডোজ পরিবর্তন করা উচিত নয়। সবশেষে, আপনার
সুস্বাস্থ্যের জন্য ডাক্তারের পরামর্শই চূড়ান্ত।
এলিয়ন গোল্ড এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সাধারণত, এলিয়ন গোল্ড সঠিক মাত্রায় সেবন করলে এটি বেশ নিরাপদ এবং বেশিরভাগ
মানুষের ক্ষেত্রে তেমন কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে,
যেকোনো ঔষধের মতোই, কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হালকা থেকে মাঝারি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
দেখা দিতে পারে। এখানে এলিয়ন গোল্ড এর সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো আলোচনা
করা হলো:
- বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
- পেটে হালকা ব্যথা বা অস্বস্তি।
- ডায়রিয়া।
- কোষ্ঠকাঠিন্য।
- পেট ফাঁপা বা গ্যাস।
- ত্বকের রঙ সামান্য হলদেটে বা কমলাটে হয়ে যাওয়া।
- ত্বকে ফুসকুড়ি বা র্যাশ (rash) দেখা দেওয়া।
- চুলকানি।
- মাথাব্যথা।
- ক্লান্ত অনুভব করা।
কখন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন?
যদি উপরে উল্লিখিত কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় (যেমন শ্বাসকষ্ট,
ফোলাভাব, তীব্র অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া)। যদি সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো
গুরুতর হয়ে ওঠে বা দীর্ঘস্থায়ী হয়। যদি এলিয়ন গোল্ড সেবনের পর কোনো নতুন বা
অস্বাভাবিক শারীরিক সমস্যা অনুভব করেন।
এলিয়ন গোল্ড একটি সাপ্লিমেন্ট হলেও, এটি ঔষধের দোকান থেকে কেনার আগে বা সেবন
শুরু করার আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নেবেন। তিনিই
আপনার স্বাস্থ্যগত ইতিহাস, বর্তমান অবস্থা এবং অন্যান্য ঔষধের ব্যবহারের উপর
ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেবেন এটি আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা এবং কোন মাত্রায় সেবন
করা উচিত।
এলিয়ন গোল্ড কি গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে?
এলিয়ন গোল্ড সাপ্লিমেন্ট সাধারণত গর্ভাবস্থায় সেবনের জন্য নিরাপদ হতে পারে, যদি
তা একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নেওয়া হয়। গর্ভাবস্থায় মায়ের
শরীরের পুষ্টির চাহিদা অনেক বেড়ে যায়, কারণ মা ও গর্ভের শিশুর সুস্থ বিকাশের
জন্য অতিরিক্ত ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের প্রয়োজন হয়। এই সময়ে ফলিক অ্যাসিড,
আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। এলিয়ন গোল্ডে এই প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো রয়েছে।
কিন্তু কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে:
চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যাবশ্যক: গর্ভাবস্থায়
কোনো ঔষধ বা সাপ্লিমেন্ট সেবনের আগে অবশ্যই আপনার গাইনোকোলজিস্ট এর সাথে পরামর্শ
করুন। তিনি আপনার শারীরিক অবস্থা, রক্ত পরীক্ষার ফলাফল এবং পুষ্টির চাহিদা
মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত নেবেন যে আপনার এলিয়ন গোল্ড এর মতো সাপ্লিমেন্ট
প্রয়োজন কিনা, এবং যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে কতটুকু পরিমাণে এবং কতদিনের জন্য
সেবন করতে হবে।
ভিটামিন এ এর মাত্রা: কিছু মাল্টিভিটামিনে
ভিটামিন এ এর মাত্রা বেশি থাকে, যা গর্ভাবস্থায় উচ্চ পরিমাণে সেবন করলে শিশুর
জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। যদিও এলিয়ন গোল্ডের উপাদানের তালিকা দেখে মনে হচ্ছে এটি
বিটা ক্যারোটিন (যা শরীর প্রয়োজন অনুযায়ী ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত করে) এবং
অন্যান্য নিরাপদ উৎস থেকে ভিটামিন এ সরবরাহ করে, তবুও একজন চিকিৎসকের মতামত
নেওয়া অপরিহার্য।
আয়রনের অতিরিক্ত মাত্রা: গর্ভাবস্থায়
আয়রনের প্রয়োজন হয় বটে, কিন্তু অতিরিক্ত আয়রন কোষ্ঠকাঠিন্য বা অন্যান্য
হজমজনিত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
সুতরাং, হ্যাঁ, গর্ভাবস্থায় এলিয়ন গোল্ড খাওয়া যেতে পারে, তবে শুধুমাত্র এবং
অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ও তার পরামর্শ অনুযায়ী। তিনি
আপনার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এবং উপযুক্ত পথ বলে দেবেন।
এলিয়ন গোল্ড এর দাম কত
এলিয়ন গোল্ড প্রতিটি ট্যাবলেট এর দাম প্রায় ১০ টাকা। তবে, এটি সাধারণত
একটি প্যাকেটে বা স্ট্রিকে বিক্রি হয়। ৩০টি ট্যাবলেটের একটি প্যাকেটের (পটের)
দাম প্রায় ৩০০ থেকে ৩৬০ টাকা হতে পারে।
এই দামগুলো আনুমানিক এবং দোকান ভেদে, বিশেষ করে এলাকা বা ফার্মেসি ভেদে কিছুটা
ভিন্ন হতে পারে। অনেক অনলাইন ফার্মেসিতে ডিসকাউন্ট বা অফার চলতে পারে, সেক্ষেত্রে
দাম কিছুটা কমও পেতে পারেন।
আপনি যখন ঔষধ কিনতে যাবেন, তখন সরাসরি ফার্মেসিতে দাম জেনে নেওয়া সবচেয়ে ভালো।
আর অবশ্যই, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঔষধ সেবন করবেন না।
লেখকের শেষ মতামত
প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা এলিয়ন গোল্ড কিসের
ঔষধ, এর কাজ কি ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন।
এছাড়াও আমরা আজকের এই আর্টিকেলে এলিয়ন গোল্ড ঔষধটি সম্পর্কে আরো বিভিন্ন বিষয়
তুলে ধরেছি। যেগুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করবেন।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url