পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন- পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড সেটআপ করার ৫টি টিপস
বাঙালি সংকর জাতি ব্যাখ্যা করপোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? তা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। তাই আপনি যদি এই বিষয়ে জানতে চান তাহলে জেনে নিতে পারেন।
অনেকেই নিজের তৈরি করা পোশাক গুলো বিক্রি করতে চান। আর বিক্রি করার জন্যে আপনাকে এই গুলো দর্শকদের কাছে পৌছাতে হবে। তাই চলুন জেনে নিই পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? তা সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্র : পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন?
- পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন?
- ফেসবুক এড ফরমেট কয়টি
- ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কি
- ফেসবুক এড পলিসি
- ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নিয়ম
- এড ক্যাম্পেইন কিভাবে করে
- অনলাইনে কিভাবে পোশাক ব্যবসা করতে পারেন
- ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা কিভাবে করবেন
- ফেসবুক ব্যবসায় এড এর গুরুত্ব
- লেখকের শেষ মন্তব্য
পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন?
ফেসবুকে সম্প্রতি একটি নতুন সেকশন যুক্ত হয়েছে যেখানে ই- কামার্স ব্যবসায়ীরা তাদের পোশাক গুলো রেখে বিক্রি করতে পারবে। এই এড ইউনিট এর নাম হলো কালেকশন। এটি বেশ ভালো কাজ করে থাকে। আর তাই এটি সঠিক ভাবে সেট আপ করা জরুরী। আপনি যদি এটি সঠিক ভাবে সেট আপ করতে পারেন তাহলে তা আপনার ভালো উপকারে আসবে। পোশাক ব্যবসা করার জন্যে আপনি ফেসবুকে যে এড ব্যবহার করবেন তাই হলো কালেকশন এড। এই ফরম্যাটটি শুধু মাত্র ফোনে দেখা যাবে। এখানে আপনি আপনার পোশাক গুলোর ভিডিও বা ছবি যুক্ত করে লিংক করে দিতে পারবেন।
ই-কমার্স কোম্পানি বা যারা পোশাক বিক্রি করে থাকে তাদের জন্যে এটি বেশ ভালো একটি সুবিধা এবং এর মাধ্যমে তারা ডাইনামিক সুবিধা পাবে। কোনো গ্রাহক যদি একটি পোশাক এর ইমেইজ বা ভিডিও দেখে ক্লিক করে তাহলে সেখানে ৫০ টি পোশাক দেখাবে।এরপর যদি নির্দিষ্ট কোনো পোশাকে ক্লিক করে তখন উক্ত ব্যবসায়ীর ওয়েব সাইট, পেজ বা যে লিংক সে যুক্ত করেছে সেখানে চলে যাবে। আপনি যদি কালেকশন তৈরি করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত টিপস গুলো অবলম্বন করুন।
কালেকশন তৈরি করার জন্যে আপনাকে এই কাজটি করতে হবে। আপনি যে পোশাক বিক্রি করবেন তার একটি স্ট্যাটিক ফাইল ও ডাইনামিক ফিড তৈরি করে নিতে হবে। প্রোডাক্ট ক্যাটালগ তৈরি করার জন্যে আপনার বিজনেস ম্যানেজার একাউন্টের সেটিংসে চলে যান। বাম দিকে প্রোডাক্ট ক্যাটালগ অপশন দেখতে পাবেন, তা সিলেকশন করে নিন। Add a new product catalog এ ক্লিক করে ডান দিক থেকে সিলেক্ট করে নিন Create a New Product catalog। এখানে প্রোডাক্ট ক্যাটালগ এর নাম দিয়ে নিন ও টাইপ সিলেকশন করে নিন।
এরপর কোন লোক আপনার পোশাক গুলো দেখতে পাবে তা সিলেকশন করুন না হলে এড়িয়ে যান এবং এরপর কোন পেজ থেকে পোশাক কিনতে পারবে তা সিলেকশন করে নিন।
ডাইনামিক এড রান করাতে চাইলে এই ব্যাপারটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে স্ট্যাটিক এড রান করানোর জন্যে এটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। ক্যাটালগ সিলেকশন করার পর আপনি Add product Feed অপশনে চলে যান। প্রোডাক্ট ফিডে পোশাকের নাম দিন এবং তা কি শিডিউলে হবে কি না তা সিলেকশন করে নিন। আবার আপনি চাইলে ওয়ান টাইম আপলোড ও দিতে পারেন। এরপর আপনার প্রোডাক্ট ফিড XML, RSS, CSV ও TSV ইত্যাদি আকারে আপলোড করতে পারেন। আপনার ফিড হিসেবে একটি স্যাম্পল হলো :
- আইডি
- পণ্য এবং কত গুলো রয়েছে
- শর্ত
- পণ্য সম্পর্কিত বর্ণনা
- ইমেজ লিংক
- প্রাইস
- ব্যান্ড
ক্যাটালগ ও ফিড তৈরি হয়ে গেলে আপনি কালেকশন তৈরি করে নিতে পারবেন। Ads Manager কিংবা Power Editor থেকে আপনি কনভারসন বা ট্রাফিক অবজেক্টিভ সিলেকশন করে নিতে পারেন। আমরা কনভারসন অপশনটি সিলেক্ট করে নিয়ে কাজ করতে থাকি। ফেসবুক ফিড সিলেকশন করে ও এড সেট লেভেলে মোবাইল অপশন সিলেক্ট করে নিন। এর কারন কালেকশন শুধু মোবাইল ডিভাইসেই কাজ করে থাকে। এড সেট এর বাকি সেটিংস গুলো আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সেট করে নিতে পারেন। ক্যানভাস এর পরের অপশন হিসেবে এড লেভেলে কালেকশন ফরম্যাট সিলেকশন করে নিন। স্লাইড শো, ভিডিও বা ইমেজ সিলেক্ট করে নিন এই গুলো আপনার প্রোডাক্ট এর উপর প্রদর্শিত হবে এবং আপনার এড কে ফিচার করবে।
প্রোডাক্ট ক্যাটালগ ও ফিড তৈরি করে নেওয়ার পর এটি সেট আপ করতে হবে। এর জন্যে প্লাস (+) বাটনে ক্লিক করুন। প্রোডাক্ট সেট এর নাম দেন ও নির্ধারণ করুন কিভাবে আলাদা আলাদা ভাবে তা সিলেক্ট করবেন। আপনি কিছু জিনিস সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
- পণ্যের ধরন
- ক্যাটাগরি
- ব্র্যান্ড
- প্রাইস
- কারেন্ট প্রাইস
- রিটেলার গ্রুপ আইডি
- জেন্ডার
- কন্ডিশন
- কাস্টম সাইজ
- এভেলিটি
ফেসবুক এড ফরমেট কয়টি
পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? তা সম্পর্কে জেনেছেন। ফেসবুকে অনেক গুলো এড রয়েছে। এই গুলো হলো ইমেজ, ভিডিও, স্টোরি, মেসেঞ্জার, প্লে এবল ও কালেকশন এড ইত্যাদি। সামাজিক যোগাযোগ সাইট বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয়। এখানে ফেসবুক অ্যাড খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফেসবুক এড ব্যবহার করে আপনি আপনার পণ্য কিংবা সার্ভিস গুলো বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। ফেসবুকের কালেকশন এড Instant LookBook, Instant Customer Acquisition, Instant Storytelling ইত্যাদি ধরনের হয়ে থাকে। এখানে এমন ভাবে এড গুলো তৈরি করা হয়ে থাকে যেন কাস্টমার সরাসরি সেখান থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করতে পারে। এই এড সেকশনে আপনি ভিডিও বা ইমেজ দুই ফরম্যাটেই এড দিতে পারবেন। প্রতিটি অ্যাডের জন্যে চারটি ছোট ইমেজ থাকে যা প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে থাকে।
ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কি
ফেসবুকে এড দেওয়ার আগে আপনাকে এড ক্যাম্পেইন চালু করতে হবে। এখানে কিছু ইনফরমেশন দেওয়ার মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনার ফেসবুকে এড দেওয়ার উদ্দেশ্য কি তা সম্পর্কে। আপনি আপনার পেজে লাইক বাড়ানোর জন্যে পেইজ লাইক অবজেক্টটি চালু করতে পারেন। এর ফলে খুব সহজেই ফেসবুক ম্যানেজার বুঝতে পারবে আপনি আপনার পেজে লাইক বাড়ানোর জন্যে এড দিতে চাচ্ছেন। এই রকম আরো অনেক ধরনের অবজেক্ট রয়েছে। ফেসবুকের যে এড ক্যাম্পেইন সেগমেন্ট রয়েছে তা তিনটি অংশে বিভক্ত। এই গুলো হলো আওয়ারনেস, কনসিডারেশন ও কনভারসন। ফেসবুক ক্যাম্পেইন করার আগে আপনি এটি কোন উদ্দেশ্য করতে চাচ্ছেন তা সিলেকশন করে নিতে হবে৷ আপনি যদি চান তাহলে পোশাক বিক্রি করার জন্যে বিজনেস এড ক্যাম্পেইন চালু করতে পারেন।
ফেসবুক এড পলিসি
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কিছু পলিসি মানতে হবে। যেমন আপনাকে দেখতে হবে আপনার বিজ্ঞাপন গুলো এডাল্ট কি না। আপনার বিজ্ঞাপন গুলোর মাধ্যমে আপনি কি কোনো জুয়া খেলা প্রচার করছেন কি না। ঔষধ ব্যবসার প্রচার ও কেনা বেচা করবেন কি না। আপনার বিজ্ঞাপনে যদি কোনো ধরণের অস্ত্র, গোলা বারদ বা এই জাতীয় কিছু বিস্ফোরক পদার্থ বিক্রি হবে কি না তা খেয়াল রাখতে হবে৷ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কি তামাক জাতীয় কিছু প্রচার করছেন। এই বিষয় গুলো যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার নিয়ম
পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? সম্পর্কে জেনেছেন। আপনি যদি ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে আপনার একটি ফেসবুক একাউন্ট বা ফেসবুক পেজের প্রয়োজন পড়বে। পেজে আপনার নানা পণ্যের সাথে তা ছবি সহ বিস্তারিত টিউন করুন। এরপর ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজারে গিয়ে পেজ নির্বাচন করে নিন। ১২০০/৪৪৪ পিক্সেল এর ৬ টি ছবি আপলোড করে নিন।
আরো পড়ুন : ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আর ব্যবহারকারীদের আকর্ষণ করার জন্যে ৯০ অক্ষর এর মধ্যে কিছু তথ্য লিখে দিন। বিজ্ঞাপনে সকল কিছুই তুলে ধরুন। বিজ্ঞাপন এর জন্যে কত সংখ্যক দর্শক দরকার তা সিলেক্ট করে নিন ও তার জন্যে বাজেট হিসাব করুন। নির্ধারণ করা বাজেট আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত কোনো ব্যাংকের ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড কিংবা ভেরিফাইড পে পাল দিয়ে পেমেন্ট করে নিন। কিছু সময় পরেই আপনার বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন।
এড ক্যাম্পেইন কিভাবে করে
পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? তা সম্পর্কে জেনেছেন। আপনি যদি এড ক্যাম্পেইন করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু বিষয় আগে করে নিতে হবে। যেমন আপনার কন্টেন্ট গুলো যেন সুন্দর ও মার্জিত হয়ে থাকে তা লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনি এমন কিছু এড করবেন যা দেখে দর্শক ইমপ্রেস হতে পারে।আপনার ব্যবসার জন্যে ভালো মানের কিছু এড তৈরি করুন। বড় ভিডিও কন্টেন্ট গুলো কেও দেখতে চায় না। আপনি এই গুলো ছোট আকারে রাখতে পারেন। আপনার এড ক্যাম্পেইন করার লোকেশন দিন। আর আপনার ক্যাম্পেইন কত দিন পর্যন্ত চলবে তা নির্ধারণ করুন।
অনলাইনে কিভাবে পোশাক ব্যবসা করতে পারেন
এখনকার সময়ে অনেক উদ্যোক্তা রয়েছে যারা অনলাইনে তাদের পোশক কে নানা ভাবে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করার মাধ্যমে বিক্রি করে থাকে। আপনি চাইলে একজন ভালো উদ্যোক্তা হতে পারেন এবং নিজের পোশাক জাতীয় পণ্য গুলো কে বিক্রি করতে পারেন অনলাইনে। আপনি অনলাইনে যে ভাবে পোশাক বিক্রি করতে পারেন তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো :
- আপনাকে স্পট পারসেস এর ব্যবস্থা করতে পারেন। এটি হলো একটি চির পরিচিত পদ্ধতি। এই মডেলে অনেকেই ব্যবসা করে থাকেন। এই ভাবে আপনি অনলাইনে আপনার তৈরি, ডিজাইন করা পোশাক গুলো কে সবার সামনে উপস্থাপণ করবেন। তাহলে দর্শক অনলাইনে আপনার পণ্য গুলো দেখে যদি সন্তুষ্ট হয়ে থাকে তাহলে তারা তা ক্রয় করবে। এর জন্যে আপনি অনলাইনে আপনার স্টলের ঠিকানা, পোশাকের দাম ইত্যাদি বিষয় গুলো ভালো ভাবে তুলে ধরবেন। আপনার উপস্থাপনা ও পোশাক যদি ভালো হয় তাহলে অনেকেই স্পটে চলে আসবে আপনার পোশাক কেনার জন্যে।
- আপনি প্রি - অর্ডার নেওয়ার মাধ্যমে পোশাক বিক্রি করতে পারেন। এই পদ্ধতি তে আপনি আপনার পণ্য গুলো যেমন বিভিন্ন ধরণের পোশাক এর মধ্যে শার্ট, প্যান্ট, থ্রি পিছ ইত্যাদি আপনার পেজে ছবি বা ভিডিও আকারে দিনেন। তাহলে দর্শক আপনার পেজে দেওয়া গুলো পোশাক যদি পছন্দ করে তাহলে তারা ঐ পোশাক প্রি অর্ডার করে রাখবে। এতে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে কত জন গ্রাহক আপনার কোন পণ্যটি নিতে চাচ্ছে। তার পর সে অনুযায়ী আপনি ডেলিভারি করে দিবেন।
- হোলসেল পদ্ধতি তে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এই পদ্ধতি তে যদি আপনি পণ্য বিক্রি করেন তাহলে পাইকারি বিক্রি করার মতো। পাইকারির মতো করে বিক্রি হওয়ার ফলে গ্রাহকরা বাজার থেকে কম মূল্যে পোশাক ক্রয় করতে পারে। ফলে দুই পক্ষেরই লাভ হয়।
- বর্তমানে থ্রিফটিং পদ্ধতিও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই পদ্ধতি তে পুরনো মডেলের পোশাক গুলো নতুন ভাবে সাজিয়ে তা দর্শকের সামনে উপস্থাপণ করা হয়ে থাকে। এই ভাবে ব্যবহারকারীরা সরবরাহকারীদের কাছ থেকে স্বল্প মূল্যে পোশাক পেতে পারে।
ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা কিভাবে করবেন
আপনি ফেসবুকে ব্যবসা করতে পারেন। এর জন্যে আপনি একটি ব্যবসায়িক পেজ খুলে নিবেন। সেই পেজ ব্যবহার করেই আপনার ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এখানে আপনার পণ্য গুলোর ইমেজ, ভিডিও ইত্যাদি দিবেন। ফলে ক্রেতারা তা সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা পাবে। আর তাই আপনি যদি চান তাহলে ফেসবুকের মাধ্যমেও ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। সকলেই এই উপায়ে অনলাইন ব্যবসা শুরু করে।
ফেসবুক ব্যবসায় এড এর গুরুত্ব
ফেসবুকে যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে এড এর গুরুত্ব রয়েছে। আপনি এড দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পণ্য গুলো কে অনেক দর্শকের সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন।
ফেসবুকে এড ব্যবহার করে আপনার ব্যবসার প্রচারণা করা খুবই সহজ হবে। এর ফলে আপনি বেশী সংখ্যক দর্শক বা কাস্টমার পেতে পারেন এবং আপনার পণ্য গুলোও বেশী বিক্রি করতে পারবেন। আর তাই ফেসবুক এড খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে পোশাক ব্যবসার জন্য ফেসবুক অ্যাড কিভাবে সেটআপ করবেন? তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয়ে সব কিছু ভালো ভাবে জানতে পেরেছেন। কোনো মতামত থাকলে তা জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুর সাথেও শেয়ার করে দিবেন। ধন্যবাদ। 250109
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url