ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন

চুল পড়া বন্ধ করার ১২টি কার্যকরী উপায়ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন তা অবশ্যই আপনাকে জেনে বুঝে করতে হবে। কারণ আপনার যে বিষয়ে জ্ঞান নেই সে বিষয়ে আপনি কোন কিছু করতে গেলে বিপরীত কিছু হতে পারে। তাই আগে আপনাকে ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। আর এই জন্য আজকে আমি আপনাদের সাথে ইন্টারনেট সম্পর্কে আলোচনা করব।
ইন্টারনেট-স্পিড-স্লো-হলে-যা-করবেন
আপনি এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন এই বিষয়ে জানতে পাবেন আশা করছি। তাহলে চলুন শুরু করা যাক আজকের আলোচনা।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন

ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন

ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন এই সম্পর্কে আপনারা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ইন্টারনেট স্লো হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। তার মধ্যে কিছু কিছু কারণ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করছি। এই কারণগুলো আপনি আইডেন্টিফাই করতে পারলে আপনি ইন্টারনেট স্পিড বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
  • সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার রাউটার এবং অনু ভাল আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। কারণ ইন্টারনেট স্পিড অনেক সময় রাউটার এবং অনু ভালো থাকার উপরেও নির্ভর করে।
  • আপনার রাউটারের ফার্মওয়্যার আপডেট করে নিতে হবে। রাউটারের ফার্মওয়্যার আপডেট করার বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রাউটারের বিভিন্ন নিয়ম আপনাকে ইউটিউব থেকে দেখে নিতে হবে।
  • আপনার যে ডিভাইসে ইন্টারনেট স্পিড কম পাবে সে ডিভাইসটি আপডেট করে নিতে হবে।
  • যদি সে ডিভাইসটি আপডেট করে কাজ না হয় তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হবে।
  • ইন্টারনেট স্পিড স্লো হবার আরেকটি কারণ হলো, আপনার রাউটারে অনেকগুলো ইন্টারনেট ব্যবহারকারী যখন কানেক্টেড থাকবে তখন আপনার স্পিড স্লো হয়ে যাবে।
  • অনেক সময় রাউটার ফ্যাক্টরি রিসেট মারলেও ইন্টারনেটের স্পিডের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
  • অনেকদিন ধরে একই ধরনের কেবল ব্যবহার করলে সেই কেবল ইন্টারনেট স্পিড কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
  • অনেক সময় সার্ভার জনিত কারণে ইন্টারনেট স্পিড কমে যায়, তাই যখনই ইন্টারনেট স্পিড কমে যাবে তখন আপনার কেবল অপারেটরদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
আপনার ইন্টারনেট স্পিড কমে গেলে আপনি এভাবেই ধাপে ধাপে পদক্ষেপ গ্রহণ করে সহজেই ইন্টারনেট স্পিড এর সমস্যা দূর করতে পারবে।

হাই স্পিড ইন্টারনেট কিভাবে পাব?

হাই স্পিড ইন্টারনেট কিভাবে পাব তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই, কারণ আমাদের ইন্টারনেট একটু স্লো হয়ে গেলেই আমাদের মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। হাই স্পিড ইন্টারনেট পেতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম ইন্টারনেট স্পিড স্লো হওয়ার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। আপনার রাউটারকে এমন একটি জায়গায় রাখতে হবে যেখান থেকে রাউটার পুরো স্থান কভার করতে পারবে। 

রাউটার সব সময় একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ফাকা অবস্থানে রাখতে হয় কারণ রাউটারের মধ্যে তার বৈদ্যুতিক তরঙ্গ অন্যান্য বৈদ্যুতিক তরঙ্গের সাথে সংঘর্ষিত হলে ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে। তাই রাউটার কখনো টেলিভিশনের আশেপাশে বা অন্যান্য ইলেকট্রিক জিনিসের আশেপাশে রাখা যাবে না। একটি ভালো ব্রান্ডের কোন রাউটারের ব্যবহার করতে হবে।  

আপনি যদি রাউটার থেকে বেশি কভারেজ পেতে চান তাহলে রাউটারকে একটু উঁচু স্থানে রেখে দিতে হবে। আপনি যে কেবল অপারেটরের কাছ থেকে ব্রডব্যান্ড লাইন নিবেন তাদের ব্যান্ডেড ব্যবস্থাপনা কেমন তা জেনে শুনে তারপরে নিবেন। আপনার রাউটারের ফার্মওয়্যার প্রতি এক বছর পর পর আপডেট করবেন। যদিও আমরা একটি রাউটার দুই বছরের বেশি ব্যবহার করি না। এই সমস্ত নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনি হাই স্পিড ইন্টারনেট পাবেন আশা করা যায়।

ফোনের ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে চাই

আপনারা অনেকেই বলেন ফোনের ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে চাই কিন্তু কোনভাবেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে পারছি না। তাদের জন্য আমি আজকে সমাধান নিয়ে এসেছি। ফোনের স্পিড না বাড়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। ফোনের স্পিড বাড়ানোর জন্য আপনাকে ফোন সর্বপ্রথম ফ্যাক্টরি রিসেট দিতে হয়। 
ফোনের-ইন্টারনেট-স্পিড-বাড়াতে-চাই
ফ্যাক্টরি রিসেট দিয়ে যদি কাজ না হয় তাহলে ফোনের ওএস বা অপারেটিং সিস্টেম আপডেট দিতে হবে। ফোনের সকল সফটওয়্যার সমূহ আপডেট দিয়ে ব্যবহার করতে হবে কারণ ব্যাকডেটেড সফটওয়্যার গুলো একটু স্লো কাজ করে। প্রয়োজন না হলে ভিপিএন ব্যবহার করবেন না কারণ ভিপিএন ব্যবহার করলে অনেক সময় নেট স্লো হয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ ১০,০০০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসায় আইডিয়া

ফোনের প্রসেসর খারাপ হলে অনেক সময় ফোন গরম হয়ে যায় তখন ফোনে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়। তাই ফোন ঠান্ডা হওয়ার পরে ফোনের সকল ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস গুলো বন্ধ করে দিন এবং ক্যাশ মেমোরি ফাঁকা করে দিন, তাহলে দেখবেন আপনার ফোন আগের মত বেশি ইন্টারনেট স্পিড বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি যদি এই সকল টিপস গুলো ব্যবহার করেন তাহলে আপনি আপনার ফোনে হাই স্পিড ইন্টারনেট পাবেন।

রাউটার উঁচু জায়গায় রাখলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ে?

রাউটার উঁচু জায়গায় রাখলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ে এটা অনেকেই জানে আবার অনেকের জানেন না। দেখুন আপনি যখন রাউটারটি উচু জায়গায় রাখবেন তখন রাউটারের কভারেজ বেড়ে যাবে। আপনি যদি রাউটারটি একটি বদ্ধ জায়গায় রেখে দেন তাহলে রাউটারের কভারেজ দেয়াল ভেদ করে দূরে যেতে সমস্যা হবে। 

আর আপনি যদি রাউটারটি একটি ফাঁকা জায়গায় রাখেন তাহলে রাউটার আশেপাশে কোন দেয়াল থাকবে না ফলে সেই রাউটারটি আপনাকে অনেক দূর পর্যন্ত নেটওয়ার্ক কাভারেজ দিবে। সুতরাং ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন তা হল রাউটার উচু জায়গায় রাখবেন। আর এভাবেই আপনি উঁচু জায়গায় রাউটার রাখলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে পারবেন।

কম্পিউটারের ইন্টারনেট স্লো হওয়ার কারণ

কম্পিউটারের ইন্টারনেট স্লো হওয়ার কারণ অনেকগুলো রয়েছে যা আপনারা অনেকেই জানেন না। কম্পিউটারের ইন্টারনেট স্লো হওয়ার প্রধান কারণ হলো কম্পিউটারের সফটওয়্যার আপডেট না করা। পুরনো কম্পিউটারের ram কম হওয়ার কারণে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়। দেখুন বর্তমানে ডেভলপাররা যে সমস্ত সফটওয়্যার গুলো তৈরি করছে এই সফটওয়্যার গুলো আগের তুলনায় অনেক ভারী। 

আরো পড়ুনঃ সিনামিন সিরাপের কাজ কি জেনে নিন

ভারী বলতে আমি বোঝাতে চাচ্ছি এই সফটওয়্যার গুলো এখন বেশি মেমোরি সরবরাহ করে। এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারের ram যদি কম হয় তাহলে আপনি ভালো পারফরম্যান্স পাবেন না। অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডের অ্যাপ গুলো রানিং থাকলে ইন্টারনেটের স্পিড কমে যায়, তাই আপনার যদি ram- বেশি থাকে তাহলে ব্যাকগ্রাউন্ডে যত অ্যাপ চলুক না কেন, আপনার ইন্টারনেট স্পিড স্লো হবে না।

কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করলে ইন্টারনেটের স্পিড স্লো হয়ে যায়। বর্তমানে হার্ডডিক্স হিসেবে এস এস ডি ব্যবহার করতে হবে কারণ আগের পুরনো হার্ডডিস্ক ব্যবহার করলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায় এবং ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায়। আপনি যে তারের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে ইন্টারনেট সংযোগ নিয়েছেন সে তারটি খারাপ হয়ে গেলে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যেতে পারে। 

আর ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ওয়াইফাই রেঞ্জ কমে গেলে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায় তাই যখন ওয়াইফাই রেঞ্জ কমে যাবে তখন রাউটার পরীক্ষা করে দেখবেন। এই সমস্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখলে আপনি খুব সহজে আপনার কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে পারবেন।

রিপিটার দিয়ে ইন্টারনেট রেঞ্জ বাড়ানো যায়?

রিপিটার দিয়ে ইন্টারনেট রেঞ্জ বাড়ানো যায় কিনা এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। রিপিটার দিয়ে অবশ্যই ইন্টারনেটের রেঞ্জ বাড়ানো যায়। কারণ একটি রাউটারে সর্বোচ্চ রেঞ্জ লিমিট দেওয়া থাকে। বেশি দামি রাউটারগুলোতে কভারেজ রেঞ্জ বেশি হয় এবং একটু কম দামি রাউটারগুলোতে কভারেজ রেঞ্জ কম হয়। 

যে সমস্ত রাউটার গুলোর কভারেজ কম সে সমস্ত রাউটার গুলোর সাথে আপনি যদি রিপিটার ব্যবহার করেন তাহলে সে রিপিটারটি রাউটারের কভারেজ ডাবল করে দেয়। সুতরাং ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন তা হল, রিপিটার রাউটারের সাথে যুক্ত করবেন। এভাবেই আপনি একটি রিপিটার ব্যবহার করে রাউটারের রেঞ্জকে বাড়িয়ে নিয়ে আপনার ইন্টারনেট স্পিড বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

ঘরের মধ্যে ইন্টারনেট ভালো পাওয়ার উপায়

ঘরের মধ্যে ইন্টারনেট ভালো পাওয়ার উপায় জানতে চান? তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। ঘরের মধ্যে ইন্টারনেট ভালো করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার রাউটারটি একটি ভালো জায়গায় রাখতে হবে। যদি তারপরেও রাউটারটি থেকে ভালো ইন্টারনেট ঘরের মধ্যে প্রোভাইড না করে তাহলে আপনাকে রাউটারের সাথে একটি রিপিটার সংযোগ করতে হবে। 

এরপরও যদি ইন্টারনেট ভালো পাওয়া না যায় তাহলে আপনাকে রাউটারটি পরিবর্তন করতে হবে। ঘরের মধ্যে ইন্টারনেট ভালো না পাওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে অধিক পরিমাণে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়ে যাওয়া। তাই আপনার অনুমতি ব্যতীত কারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছে সে বিষয়ে আপনাকে খোঁজ নিতে হবে। 
ঘরের-মধ্যে-ইন্টারনেট-ভালো-পাওয়ার-উপায়
রাউটারের এন্টিনা গুলো ভালোভাবে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে যেন পুরো ঘরে ভালো কভারেজ দিতে পারে। কম দামের রাউটার গুলো ভালো ফ্রিকোয়েন্সি প্রদান করে না তাই চেষ্টা করবেন একটু ভাল রাউটার ক্রয় করার তাহলে আপনি ঘরের মধ্যে বেশি ফ্রিকোয়েন্সি পাবেন। অনেক সময় ইন্টারনেট কানেকশনের সমস্যা হলে ঘরের মধ্যে ইন্টারনেট কম পাওয়া যায় তাই হঠাৎ করে যখন ইন্টারনেট কমে যাবে তখন কানেকশনের সমস্যা সমাধান করতে হবে। 

ইন্টারনেট স্পিড ভালো পেতে পেতে যদি হঠাৎ করে স্পিড কমে যায় ঘরের ভেতরে, তাহলে আপনাকে আপনার রাউটারটি রিস্টার্ট মারতে হবে। একটু ভালো রাউটারের সাথে একটি ভাল অনু ব্যবহার করতে হবে কারণ একটি ভাল অনু নেটওয়ার্কের স্টেবিলিটিকে বাড়িয়ে দিতে পারে। আমি আশা করছি আপনি যদি এ বিষয়গুলো লক্ষ্য করেন তাহলে ঘরের মধ্যে খুব ভালো ইন্টারনেট চালাতে পারবেন।

বাংলাদেশে ইন্টারনেটের গতি কত?

বাংলাদেশে ইন্টারনেটের গতি কত সে সম্পর্কে জানার জন্য পড়ুন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বাংলাদেশের ইন্টারনেট গতি অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও আমাদের চেয়ে অনেক বেশি ইন্টারনেট গতি ব্যবহার করে। ওক্লা স্পিড টেস্টের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে ৯০ থেকে ১১০ তম স্থানে ওঠানামা করে। 

২০২৪ সালের জরিপ মতে ১১০ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতির দিক দিয়ে স্থান হচ্ছে ৯০ তম। কয়েক বছর আগেও বাংলাদেশ ইন্টারনেটের গতির দিক দিয়ে আরও পিছিয়ে ছিল। কিন্তু বর্তমানে আস্তে আস্তে বাংলাদেশের ইন্টারনেট গতি অনেক উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশের ব্রডব্যান্ড সার্ভিসগুলো ইন্টারনেটের গতি ভালো প্রদান করলেও, বাংলাদেশের সিম কোম্পানিগুলো ইন্টারনেটের গতির অবস্থা খুবই খারাপ। 

বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে সিম ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তাই আমি মনে করি বাংলাদেশের ইন্টারনেটের স্পিড আরো বাড়ানো উচিত, অবশ্য এই বিষয় নিয়ে বিআরটিসি অনেক আগে থেকে কাজ করছে। কিন্তু তারা সফল হবে কবে সেটা আমরা জানি না।

ইন্টারনেটের স্পিড কিভাবে পরীক্ষা করে?

ইন্টারনেটের স্পিড কিভাবে পরীক্ষা করে তা আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন। দেখুন ইন্টারনেটের স্পিড পরীক্ষা করার জন্য প্লে স্টোরে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস রয়েছে। আপনি সেই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারবেন। তবে আমার পছন্দের দুইটা ওয়েবসাইট হচ্ছে ওকলা বাই স্পিড টেস্ট এবং ফার্স্ট ডট কম। 

আমি এই দুটি ওয়েবসাইটে ইন্টারনেটের স্পিড পরীক্ষা করে থাকি এবং এখান থেকে আমি ভালো ফলাফল পাই। তাই আপনারাও এই দুইটা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে দেখতে পারেন আশা করছি আপনাদের উপকার হবে।

দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের গুরুত্ব

দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের গুরুত্ব অপরিসীম ভূমিকা পালন করে। ইন্টারনেট ব্যবস্থা বর্তমানে আমাদের জীবন যাত্রার মানকে আগের থেকে অনেক উন্নতি করে দিয়েছে এবং আমাদের সময়কে আগের থেকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। পূর্বে যেই কাজ করতে একদিন লেগে যেত বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবস্থা ফলে সেই কাজ এক ঘন্টায় হয়ে যাচ্ছে। 

আরো পড়ুনঃ জয়তুন তেলের অসাধারন উপকারিতা জেনে নিন

সম্পূর্ণ বিশ্বের প্রতিটি সেক্টরে ইন্টারনেটের ব্যবহার রয়েছে। বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে এবং সাফল্য অর্জন করতে হলে আপনাকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতেই হবে। আর যদি আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার না করেন তাহলে আপনি অন্যদের চেয়ে অনেক অনেক পিছিয়ে পড়বেন।

লেখক এর শেষ মন্তব্য

ইন্টারনেট স্পিড স্লো হলে যা করবেন এই বিষয়ে আশা করছি আপনারা অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। তারপরেও আমি যদি আপনাদের কোন তথ্য দিতে ভুল করে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি চেষ্টা করেছি ইন্টারনেটের স্পিড স্লো হওয়ার কারণ এবং ইন্টারনেটের স্পিড কিভাবে বাড়ানো যায় সে সম্পর্কে আপনাদের সাথে এ টু জেড আলোচনা করার। আপনারা আমার এই তথ্যগুলো মেনে যদি সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তাহলে আপনি বেশি স্পিডে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। 33817

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url